8. যে ঘুষ দেয়, তার দৃষ্টিতে ঘুষ বহুমূল্য মণির মত;সে যে দিকে ফেরে, সেই দিকে কৃতকার্য হয়।
9. যে অধর্ম মাফ করে, সে প্রেমের খোঁজ করে;কিন্তু যে পুনঃ পুনঃ এক কথা বলে, সে মিত্রভেদ জন্মায়।
10. বুদ্ধিমানের মনে তিরস্কার যত লাগে,হীনবুদ্ধির মনে একশত প্রহারও তত লাগে না।
11. দুর্জন কেবল বিদ্রোহ চেষ্টা করে,তার বিরুদ্ধে নিষ্ঠুর দূত প্রেরিত হবে।
12. বাচ্চা হারানো ভল্লুকীর সঙ্গে মানুষের সাক্ষাৎ হোক,তবু অজ্ঞানতায় মগ্ন হীনবুদ্ধি সঙ্গে না হোক।
13. যে উপকার পেয়ে অপকার করে,অপকার তার বাড়ি ত্যাগ করবে না।
14. বিবাদের আরম্ভ বাঁধভাঙ্গা পানির মত;অতএব উত্থিত হবার আগে ঝগড়া ত্যাগ কর।
15. যে দুষ্টকে নির্দোষ করে ও যে ধার্মিককে দোষী করে,তারা উভয়েই মাবুদের ঘৃণাস্পদ।
16. হীনবুদ্ধির হাতে অর্থ কেন থাকবে?কি প্রজ্ঞা ক্রয় করার জন্য? তার যে বুদ্ধি নেই।
17. বন্ধু সব সময়েই মহব্বত করে,ভাই দুর্দশার সময়ে সাহায্যের জন্য জন্মে।
18. হীনবুদ্ধি হাতে হাত তালি দেয়,প্রতিবেশীর কাছে জামিন হয়।
19. যে বিরোধ ভালবাসে, সে অধর্ম ভালবাসে;যে নিজের দরজা উঁচু করে, সে বিনাশের খোঁজ করে।
20. যে কুটিলমনা, সে মঙ্গল পায় না;যার জিহ্বা বাঁকা, সে বিপদে পড়ে।
21. হীনবুদ্ধির জন্মদাতা নিজের খেদ জন্মায়;মূর্খের পিতা আনন্দ পায় না।
22. আনন্দিত হৃদয় দেহের স্বাস্থ্যজনক;কিন্তু ভগ্ন রূহ্ অস্থি শুকিয়ে ফেলে।
23. দুষ্ট লোক গোপনে ঘুষ গ্রহণ,বিচারের পথ বাঁকা করার জন্য।
24. বুদ্ধিমানের সম্মুখেই প্রজ্ঞা থাকে;কিন্তু হীনবুদ্ধির দৃষ্টি দুনিয়ার সর্বত্র ঘুরে বেড়ায়।
25. হীনবুদ্ধি পুত্র তার পিতার মনস্তাপস্বরূপ,আর সে তার জননীর শোক জন্মায়;
26. ধার্মিকের অর্থদণ্ড করাও অনুচিত,সরলতার জন্য সম্মানিতদেরকে প্রহার করাও অনুচিত।