24. কেননা ভণ্ড মসীহ্রা ও ভণ্ড নবীরা উঠবে এবং এমন মহৎ মহৎ চিহ্ন-কাজ ও অদ্ভুত অদ্ভুত লক্ষণ দেখাবে যে, যদি হতে পারে, তবে মনোনীতদেরকেও ভুলাবে।
25. দেখ, আমি আগেই তোমাদেরকে বললাম।
26. অতএব লোকে যদি তোমাদেরকে বলে, ‘দেখ, তিনি মরু-ভূমিতে,’ তোমরা বাইরে যেও না; ‘দেখ, তিনি ভিতরের গৃহে,’ তোমরা বিশ্বাস করো না।
27. কারণ বিদ্যুৎ যেমন পূর্বদিক থেকে বের হয়ে পশ্চিম দিক পর্যন্ত প্রকাশ পায়, তেমনি ইবনুল-ইনসানের আগমন হবে।
28. যেখানে লাশ থাকে, সেখানে শকুন জুটবে।
29. আর সেই সময়ের কষ্টের পরেই সূর্য অন্ধকার হবে, চন্দ্র জ্যোৎস্না দেবে না, আসমান থেকে তারাগুলোর পতন হবে ও আসমানের পরাক্রমগুলো বিচলিত হবে।
30. আর তখন ইবনুল-ইনসানের চিহ্ন আসমানে দেখা যাবে, আর তখন দুনিয়ার সমস্ত গোষ্ঠী মাতম করবে এবং ইবনুল-ইনসানকে আসমানের মেঘরথে পরাক্রম ও মহা প্রতাপে আসতে দেখবে।
31. আর তিনি মহা তূরীধ্বনি সহকারে নিজের ফেরেশতাদেরকে প্রেরণ করবেন; তাঁরা আসমানের এক সীমা থেকে অন্য সীমা পর্যন্ত চার দিক থেকে তাঁর মনোনীতদেরকে একত্র করবেন।
32. ডুমুর গাছ থেকে দৃষ্টান্ত শিখ; যখন তার ডাল কোমল হয়ে পাতা বের করে, তখন তোমরা জানতে পার, গ্রীষ্মকাল সন্নিকট;