17. আশেরের পুত্র যিম্না, যিশ্বা, যিশ্বি, বরিয় ও তাদের বোন সেরহ। বরিয়ের পুত্র হেবর ও মল্কীয়েল।
18. এরা সেই সিল্পপার সন্তান, যাকে লাবন তাঁর কন্যা লেয়াকে দিয়েছিলেন; সে ইয়াকুবের জন্য এদেরকে প্রসব করেছিল। এরা ষোল জন।
19. আর ইয়াকুবের স্ত্রী রাহেলার পুত্র ইউসুফ ও বিন্ইয়ামীন।
20. ইউসুফের পুত্র মানশা ও আফরাহীম মিসর দেশে জন্মেছিল; ওন নগরের পোটীফেরঃ ইমামের কন্যা আসনৎ তাঁর জন্য তাদেরকে প্রসব করেছিলেন।
21. বিন্ইয়ামীনের পুত্র বেলা, বেখর, অস্বেল, গেরা, নামন, এহী, রোশ, মুপ্পীম, হুপ্পীম ও অর্দ।
22. এই চৌদ্দ জন ইয়াকুব থেকে জাত রাহেলার সন্তান।
23. আর দানের পুত্র হূশীম।
24. নপ্তালির পুত্র যহসিয়েল, গূনি, যেৎসর ও শিল্লেম।
25. এরা সেই বিল্হার সন্তান, যাকে লাবন নিজের কন্যা রাহেলাকে দিয়েছিলেন। সে ইয়াকুবের জন্য এদেরকে প্রসব করেছিল; এরা সর্বমোট সাত জন।
26. ইয়াকুবের বংশধর, যারা তাঁর সঙ্গে মিসরে উপস্থিত হল, ইয়াকুবের পুত্রবধূরা ছাড়া তারা সর্বমোট ছেষট্টি জন।
27. মিসরে ইউসুফের যে পুত্রেরা জন্মেছিল, তারা দুই জন। ইয়াকুবের পরিজন, যারা মিসরে গেল, তারা সর্বমোট সত্তর জন।
28. পরে আগে ভাগেই গোশনের পথ দেখাবার জন্য ইয়াকুব তাঁর আগে এহুদাকে ইউসুফের কাছে পাঠালেন; আর তাঁরা গোশন প্রদেশে পৌঁছালেন।
29. তখন ইউসুফ নিজের ঘোড়ার গাড়ি সাজিয়ে গোশনে তাঁর পিতা ইসরাইলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলেন; আর তাঁকে দেখা দিয়ে তাঁর গলা ধরে অনেকক্ষণ কাঁদলেন।
30. তখন ইসরাইল ইউসুফকে বললেন, এখন আমি স্বচ্ছন্দে মৃত্যুবরণ করবো, কেননা তোমার মুখ দেখতে পেলাম, তুমি এখনও জীবিত আছ।