16. এবর চৌত্রিশ বছর বয়সে পেলগের জন্ম দিলেন।
17. পেলগের জন্মের পর এবর চার শত ত্রিশ বছর জীবিত থেকে আরও পুত্র ও কন্যার জন্ম দিলেন।
18. পেলগ ত্রিশ বছর বয়সে রিয়ূর জন্ম দিলেন।
19. রিয়ূর জন্মের পর পেলগ দুই শত নয় বছর জীবিত থেকে আরও পুত্র ও কন্যার জন্ম দিলেন।
20. রিয়ূ বত্রিশ বছর বয়সে সরূগের জন্ম দিলেন।
21. সরূগের জন্মের পর রিয়ূ দুই শত সাত বছর জীবিত থেকে আরও পুত্র ও কন্যার জন্ম দিলেন।
22. সরূগ ত্রিশ বছর বয়সে নাহোরের জন্ম দিলেন।
23. নাহোরের জন্মের পর সরূগ দুই শত বছর জীবিত থেকে আরও পুত্র ও কন্যার জন্ম দিলেন।
24. নাহোর ঊনত্রিশ বছর বয়সে তেরহের জন্ম দিলেন।
25. তেরহের জন্মের পর নাহোর এক শত ঊনিশ বছর জীবিত থেকে আরও পুত্র ও কন্যার জন্ম দিলেন।
26. তেরহ সত্তর বছর বয়সে ইব্রাম, নাহোর ও হারণের জন্ম দিলেন।
27. তেরহের বংশ-বৃত্তান্ত এই। তেরহ ইব্রাম, নাহোর ও হারণের জন্ম দিলেন।
28. আর হারণ লূতের জন্ম দিলেন। কিন্তু হারণ তাঁর নিজের পিতা তেরহের সাক্ষাতে নিজের জন্মস্থান কল্দীয় দেশের ঊরে প্রাণত্যাগ করলেন।
29. ইব্রাম ও নাহোর উভয়েই বিয়ে করলেন; ইব্রামের স্ত্রীর নাম সারী ও নাহোরের স্ত্রীর নাম মিল্কা। এই স্ত্রী হারণের কন্যা;
30. হারণ মিল্কার ও ইষ্কার পিতা। সারী বন্ধ্যা ছিলেন, তাঁর সন্তান হল না।
31. আর তেরহ তাঁর পুত্র ইব্রামকে ও হারণের পুত্র অর্থাৎ তাঁর পৌত্র লূতকে এবং পুত্রবধূ ইব্রামের স্ত্রী সারীকে সঙ্গে নিলেন; তাঁরা একসঙ্গে কেনান দেশে যাবার জন্য কল্দীয় দেশের ঊর থেকে যাত্রা করলেন; আর হারণ নগর পর্যন্ত গিয়ে সেখানে বাস করলেন।
32. পরে তেরহের দুই শত পাঁচ বছর বয়স হলে ঐ হারণ নগরে তিনি ইন্তেকাল করলেন।