21. আর সেই সময়ে আমি ইউসাকে হুকুম দিলাম, তোমাদের আল্লাহ্ মাবুদ সেই দুই বাদশাহ্র প্রতি যা করেছেন, তা তুমি স্বচক্ষে দেখেছ; তুমি পার হয়ে যে যে রাজ্যের বিরুদ্ধে যাবে, সেসব রাজ্যের প্রতি মাবুদ সেরকম করবেন।
22. তোমরা তাদেরকে ভয় করো না; কেননা তোমাদের আল্লাহ্ মাবুদ নিজে তোমাদের জন্য যুদ্ধ করবেন।
23. সেই সময়ে আমি মাবুদকে সাধ্য-সাধনা করে বললাম,
24. হে সার্বভৌম মাবুদ, তুমি নিজের গোলামের কাছে নিজের মহিমা ও শক্তিশালী হাত প্রকাশ করতে আরম্ভ করলে; বেহেশতে বা দুনিয়াতে এমন আল্লাহ্ আর কে আছে যে তোমার কাজের মত কাজ ও তোমার বিক্রমী কাজের মত কাজ করতে পারে?
25. আরজ করি, আমাকে জর্ডান পার হয়ে গিয়ে সেই উত্তম দেশ, সেই রমণীয় পাহাড়ী দেশটি ও লেবানন দেখতে দাও।
26. কিন্তু মাবুদ তোমাদের জন্য আমার প্রতিকূলে ক্রুদ্ধ হওয়াতে আমার কথা শুনলেন না; মাবুদ আমাকে বললেন, তোমার পক্ষে এই যথেষ্ট, এই বিষয়ের কথা আমাকে আর বলো না।
27. পিস্গার শৃঙ্গে উঠ এবং পশ্চিম, উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব দিকে দৃষ্টিপাত কর; নিজের চোখে নিরীক্ষণ কর, কেননা তুমি এই জর্ডান পার হতে পারবে না।
28. কিন্তু তুমি ইউসাকে হুকুম কর, তাকে উৎসাহ দাও এবং তাকে শক্তিশালী কর, কেননা সে এই লোকদের অগ্রগামী হয়ে পার হবে, আর যে দেশ তুমি দেখবে, সেই দেশ সে তাদেরকে অধিকার করাবে।
29. এভাবে আমরা বৈৎ-পিয়োরের সম্মুখস্থিত উপত্যকায় বসবাস করলাম।