7. যেন তাঁরই অনুগ্রহে ধার্মিক গণিত হয়ে আমরা অনন্ত জীবনের প্রত্যাশা অনুসারে উত্তরাধিকারী হয়ে উঠতে পারি।
8. এই কথা বিশ্বাসযোগ্য। আর আমার বাসনা এই যে, এসব বিষয়ে তুমি দৃঢ় নিশ্চয়তার সঙ্গে কথা বল, যেন যারা আল্লাহ্র উপরে ঈমান এনেছে তারা নিজেদের সৎকর্মে ব্যস্ত রাখবার কথা চিন্তা করে। এসব বিষয় মানুষের পক্ষে উত্তম ও সুফলদায়ক।
9. কিন্তু তুমি মূঢ়তার সকল তর্ক-বিতর্ক, বংশ-তালিকা, ঝগড়া-বিবাদ এবং শরীয়ত বিষয়ক বাগ্যুদ্ধ থেকে দূরে থাক; কেননা এসব নিষ্ফল ও অসার।
10. যে ব্যক্তি দলাদলির সৃষ্টি করে তাকে দুই এক বার চেতনা দেবার পর অগ্রাহ্য কর।
11. তুমি তো জান যে, এই রকম লোকেরা পথভ্রষ্ট এবং সে গুনাহ্ করতে করতে নিজেই নিজেকে দোষী বলে সাব্যস্ত করে।
12. আমি যখন তোমার কাছে আর্তিমাকে কিংবা তুখিককে পাঠাই, তখন তুমি নীকপলিতে আমার কাছে আসতে বিশেষভাবে চেষ্টা কোরো; কেননা সেই স্থানে আমি শীতকাল যাপন করবো বলে ঠিক করেছি।