5. কিন্তু আমরা এক মুহূর্তের জন্যও তাদের অধীনতা স্বীকার করে তাদের বশবর্তী হলাম না, যেন ইঞ্জিলের সত্য তোমাদের কাছে থাকে।
6. আর যাঁরা গণ্যমান্য বলে খ্যাত— তাঁরা কেমন লোক ছিলেন, এতে আমার কিছু যায়-আসে না, আল্লাহ্ মানুষের মুখাপেক্ষা করেন না— বস্তুত সেই গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে আমি নতুন কিছুই জানতে পারি নি;
7. বরং পক্ষান্তরে যখন দেখলেন, খৎনা করানো লোকদের মধ্যে যেমন পিতরকে, তেমনি খৎনা-না-করানো লোকদের মধ্যে আমাকে ইঞ্জিলের ভার দেওয়া হয়েছে—
8. কারণ খৎনা-করানো লোকদের কাছে প্রৈরেতিক-কাজের জন্য যিনি পিতরের মধ্য দিয়ে কাজ করলেন, তিনি অ-ইহুদীদের জন্য আমার মধ্য দিয়েও কাজ করলেন—
9. যখন তাঁরা আমাকে দেওয়া সেই রহমতের বিষয় বুঝতে পারলেন, তখন ইয়াকুব, কৈফা ও ইউহোন্না— যাঁরা স্তম্ভ হিসেবে মান্য— আমাকে ও বার্নাবাসকে সহভাগিতার ডান হাত বাড়িয়ে দিলেন যেন আমরা অ-ইহুদীদের কাছে যাই আর তাঁরা খৎনা-করানো লোকদের কাছে যান;
10. কেবল চাইলেন যেন আমরা দরিদ্রদের কথা স্মরণে রাখি; আর তা করতে আমিও যত্নবান ছিলাম।
11. কিন্তু কৈফা যখন এণ্টিয়কে আসলেন তখন আমি মুখের উপরেই তাঁর প্রতিরোধ করলাম, কারণ তিনি দোষী হয়েছিলেন।
12. ফলত ইয়াকুবের কাছ থেকে কয়েক জনের আসার আগে তিনি অ-ইহুদীদের সঙ্গে আহার করতেন, কিন্তু ওরা আসলে পর তিনি খৎনা-করানো লোকদের ভয়ে পিছিয়ে পড়তে ও নিজেকে পৃথক রাখতে লাগলেন।