7. হে জাতিদের বাদশাহ্, তোমাকে কে না ভয় করবে? তা তোমারই পাওনা, কেননা জাতিদের সমস্ত জ্ঞানী লোকের মধ্যে, তাদের সমস্ত রাজ্যের মধ্যে, তোমার মত কেউ নেই।
8. কিন্তু তারা সকলে পশুর মত ও স্থূলবুদ্ধি সম্পন্ন; তাদের মূর্তিগুলো যে শিক্ষা দেয় তা কাঠের মতই অসার।
9. তর্শীশ থেকে রূপার পাত ও ঊফস থেকে সোনা আনা হয়; মূর্তিগুলো কারুকরের কৃত ও স্বর্ণকারের হাতের তৈরি; তাদের পরিচ্ছদ নীল ও বেগুনে, সে সবই শিল্পনিপুণ লোকদের হাতের কাজ।
10. কিন্তু মাবুদ সত্য আল্লাহ্; তিনিই জীবন্ত আল্লাহ্ ও অনন্তকালস্থায়ী বাদশাহ্; তাঁর ক্রোধে দুনিয়া কেঁপে ওঠে এবং তাঁর কোপ জাতিরা সইতে পারে না।
11. তোমরা ওদেরকে এই কথা বল, ‘যে দেবতারা আসমান ও দুনিয়া গঠন করে নি, তারা দুনিয়া থেকে ও আসমানের নিচ থেকে উচ্ছিন্ন হবে’।
12. তিনি নিজের শক্তিতে দুনিয়া গঠন করেছেন, নিজের জ্ঞানে দুনিয়া স্থাপন করেছেন, নিজের বুদ্ধিতে আসমান বিস্তার করেছেন।
13. তিনি গর্জে উঠলে আসমানে জলরাশির আওয়াজ হয়, তিনি দুনিয়ার প্রান্ত থেকে বাষ্প উত্থাপন করেন; তিনি বৃষ্টির জন্য বিদ্যুৎ গঠন করেন, তিনি তাঁর ভাণ্ডার থেকে বায়ু বের করে আনেন।