5. আর শস্য-উৎসর্গ হিসেবে ভেড়ার প্রতি এক ঐফা সুজি এবং ভেড়ার বাচ্চাগুলোর জন্য তাঁর হাতে যতটা উঠবে এবং ঐফার প্রতি এক হিন তৈল।
6. আর অমাবস্যার দিনে একটি নিখুঁত ষাঁড় এবং ছয়টি ভেড়ার বাচ্চা ও একটি ভেড়া, এরাও নিখুঁত হবে।
7. আর শস্য-উৎসর্গ হিসেবে তিনি বাছুরটির প্রতি এক ঐফা, ভেড়ার প্রতি এক ঐফা সুজি ও ভেড়ার বাচ্চাগুলোর জন্য তাঁর হাতে যতটা উঠবে এবং ঐফার প্রতি এক হিন তেল দেবেন।
8. আর নেতা যখন আসবেন, তখন দ্বারের বারান্দার পথ দিয়ে প্রবেশ করবেন এবং সেই পথ দিয়ে বের হয়ে আসবেন।
9. আর দেশের সকল লোক উৎসবের সময়ে যখন মাবুদের সম্মুখে আসবে, তখন সেজ্দা করার জন্য যে ব্যক্তি উত্তরদ্বারের পথ দিয়ে প্রবেশ করবে, সে দক্ষিণদ্বারের পথ দিয়ে বের হয়ে আসবে; এবং যে ব্যক্তি দক্ষিণদ্বারের পথ দিয়ে প্রবেশ করবে, সে উত্তরদ্বারের পথ দিয়ে বের হয়ে আসবে; যে ব্যক্তি যে দ্বারের পথ দিয়ে প্রবেশ করবে, সে সেখানে ফিরে যাবে না, কিন্তু নিজের সম্মুখস্থ পথ দিয়ে বের হয়ে আসবে।
10. আর শাসনকর্তা তাদের মধ্যে থেকে তাদের প্রবেশকালে প্রবেশ করবেন ও তাদের বের হয়ে আসার সময় বের হবেন।
11. আর উৎসবে ও ঈদে শস্য-উৎসর্গের সঙ্গে একটি ষাঁড়ের জন্য এক ঐফা, একটি ভেড়ার জন্য এক ঐফা সুজি ও ভেড়ার বাচ্চাগুলোর জন্য তাঁর হাতে যতটা উঠবে এবং ঐফার প্রতি এক হিন তেল লাগবে।
12. আর শাসনকর্তা যখন স্বেচ্ছাদত্ত দান মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানী বা মঙ্গল-কোরবানী হিসেবে কোরবানী করবেন, তখন তাঁর জন্য পূর্বমুখী দ্বার খুলে দিতে হবে। আর তিনি বিশ্রামবারে যেমন করেন, তেমনি তার পোড়ানো-কোরবানী ও মঙ্গল-কোরবানী করবেন, পরে বের হয়ে আসবেন এবং তাঁর বের হবার পর সেই দ্বার বন্ধ করা যাবে।
13. আর তুমি প্রত্যহ মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানীর জন্য এক বছরের নিখুঁত একটি ভেড়ার বাচ্চা কোরবানী করবে; প্রত্যহ প্রাতে তা কোরবানী করবে।
14. আর প্রত্যহ প্রাতে তার সঙ্গে খাদ্য-উপহার হিসেবে ঐফার ষষ্ঠাংশ সুজি ও সেই মিহি সুজি ময়ান দেবার জন্য হিনের তিন ভাগের এক ভাগ তেল, এই শস্য-উৎসর্গ মাবুদের উদ্দেশে উৎসর্গ করবে, এই বিধি চিরস্থায়ী হবে।
15. এভাবে প্রত্যহ প্রাতে সেই ভেড়ার বাচ্চা, নৈবেদ্য ও তেল কোরবানী করা যাবে। এ হল নিয়মিত পোড়ানো-কোরবানী।
16. সার্বভৌম মাবুদ এই কথা বলেন, শাসনকর্তা যদি তার পুত্রদের মধ্যে কোন এক জনকে কিছু দান করেন, তবে তা তার অধিকার হবে, তা তাঁর পুত্রদের হবে; তা অধিকার বলে তাদের স্বত্ব হবে।