5. আর মূসা আল্লাহ্র সমস্ত গৃহের মধ্যে সেবাকারী হিসেবে বিশ্বস্ত ছিলেন; ভবিষ্যতে যে সব বিষয় বলা হবে, যেন সেই সব বিষয়ে সাক্ষ্য দান করেন;
6. কিন্তু মসীহ্ তাঁর গৃহের উপরে পুত্র হিসেবে বিশ্বস্ত ছিলেন; আর আমরাই তাঁর সেই গৃহ, যদি আমরা আমাদের গর্বের বস্তু সেই প্রত্যাশাকে শেষ পর্যন্ত দৃঢ়ভাবে ধারণ করি।
7. অতএব পাক-রূহ্ যেমন বলেন,“আজ যদি তোমরা তাঁর স্বর শুনতে পাও,
8. তবে নিজ নিজ অন্তর কঠিন করো না,যেমন সেই বিদ্রোহ স্থানে,মরুভূমির মধ্যে সেই পরীক্ষার দিনেঘটেছিল;
9. সেখানে তোমাদের পূর্বপুরুষেরাআমাকে যাচাই করলোএবং চল্লিশ বছর ধরে আমার কাজগুলোদেখেও আমায় পরীক্ষা করলো;
10. এজন্য আমি এই জাতির প্রতি অসন্তুষ্টহলাম,আর বললাম, এরা সব সময় অন্তরেভ্রান্ত হয়;আর তারা আমার পথ জানল না;
11. তখন আমি আপন ক্রোধে এই শপথকরলাম,এরা আমার বিশ্রামস্থানে প্রবেশকরবে না।”
12. ভাইয়েরা দেখো, তোমাদের মধ্যে কারও যেন অবিশ্বাসের এমন মন্দ অন্তর না থাকে যে, তোমরা জীবন্ত আল্লাহ্র কাছ থেকে সরে পড়।
13. বরং তোমরা দিন দিন একে অন্যকে চেতনা দাও, যতদিন ‘আজ’ নামে আখ্যাত সময় থাকে, যেন তোমাদের মধ্যে কেউ গুনাহ্র প্রতারণায় কঠিন হয়ে না পড়ে।
14. কেননা আমরা মসীহের সহভাগী হয়েছি— অবশ্য যদি আমাদের আদি ভরসা শেষ পর্যন্ত দৃঢ়ভাবে ধারণ করি।
15. ফলত বলা হয়েছে,“আজ যদি তোমরা তাঁর স্বর শুনতে পাও,তবে নিজ নিজ অন্তর কঠিন করো না,যেমন ঘটেছিল সেই বিদ্রোহ স্থানে।”
16. তখন যারা শুনে বিদ্রোহ করেছিল তারা কারা ছিল? মূসার নেতৃত্বে যারা মিসর থেকে বের হয়ে এসেছিল সেসব লোক কি নয়?