2. কেননা কেউ কেউ না জেনে এভাবে ফেরেশতাদেরও মেহমানদারী করেছেন।
3. তোমাদের নিজেদের সহবন্দী জেনে বন্দীদের স্মরণ করো এবং যারা অত্যচারিত হচ্ছে তাদের সঙ্গে যেন তোমরাও অত্যাচারিত হচ্ছ, এভাবে তাদের স্মরণ করো।
4. সকলের মধ্যে বিয়ে আদরণীয় ও সেই বিছানা বিমল হোক; কেননা জেনাকারীদের ও পতিতাগামীদের বিচার আল্লাহ্ করবেন।
5. টাকা-পয়সাকে ভালবাসা থেকে নিজেদের দূরে রেখো; তোমাদের যা আছে তাতে সন্তুষ্ট থাক; কারণ তিনিই বলেছেন, “আমি কোন-ক্রমে তোমাকে ছাড়বো না ও কোনক্রমে তোমাকে ত্যাগ করবো না।”
6. অতএব আমরা সাহসপূর্বক বলতে পারি, “প্রভু আমার সহায়, আমি ভয় করবো না; মানুষ আমার কি করতে পারে?”
7. যাঁরা তোমাদেরকে আল্লাহ্র কালাম বলে গেছেন, তোমাদের সেই নেতাদেরকে স্মরণ কর এবং তাঁদের আচরণের শেষগতি আলোচনা করতে করতে তাঁদের ঈমানের অনুকারী হও।
8. ঈসা মসীহ্ গতকাল ও আজ এবং অনন্তকাল যেরকম, সেই রকমই আছেন।
9. তোমরা নানা রকম অদ্ভুত শিক্ষা দ্বারা বিপথে চালিত হয়ো না; কেননা হৃদয় যে রহমত দ্বারা শক্তিশালী হয় তা ভাল, খাদ্যের বিষয়ে নানা নিয়ম-কানুনের দ্বারা নয়, কারণ যারা খাদ্যের নিয়ম-কানুনের উপর নির্ভর করে চলতো তাদের কোন লাভ হয় নি।
10. আমাদের একটি কোরবানগাহ্ আছে এবং তাঁবুর সেবকদের সেই কোরবানগাহ্র সামগ্রী ভোজন করার কোন অধিকার নেই।
11. কারণ যে যে পশুর রক্ত গুনাহ্-কোরবানীর জন্য মহা-ইমাম পবিত্র স্থানের ভিতরে নিয়ে যান, সেই সমস্ত পশুর দেহ শিবিরের বাইরে নিয়ে গিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।