2. আল্লাহ্র রহমতের যে ব্যবস্থা তোমাদের উদ্দেশে আমাকে দেওয়া হয়েছে তার কথা তো তোমরা ইতিমধ্যেই শুনেছ।
3. ফলত প্রত্যাদেশ দ্বারা সেই নিগূঢ়তত্ত্ব আমাকে জানানো হয়েছে, যেমন আমি একটু আগে সংক্ষেপে লিখেছি;
4. তোমরা তা পাঠ করলে মসীহ্ বিষয়ক নিগূঢ়তত্ত্বে আমার যে অভিজ্ঞতা তা বুঝতে পারবে।
5. আগের যুগের মানুষের কাছে সেই নিগূঢ়তত্ত্ব এভাবে জানানো হয় নি, যেভাবে এখন পাক-রূহের মধ্য দিয়ে তাঁর পবিত্র প্রেরিত ও নবীদের কাছে প্রকাশিত হয়েছে।
6. ফলত ইঞ্জিলের মধ্য দিয়ে মসীহ্ ঈসাতে অ-ইহুদীরাও উত্তরাধিকারের সহভাগী, দেহের একই অঙ্গের সহভাগী ও প্রতিজ্ঞার সহভাগী হয়;
7. আল্লাহ্র রহমতের যে দান তাঁর পরাক্রমের কর্মশক্তি গুণে আমাকে দেওয়া হয়েছে, সেই অনুসারে আমি সেই ইঞ্জিলের পরিচারক হয়েছি।
8. যদিও আমি সমস্ত পবিত্র লোকদের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম তবুও আমাকে এই রহমত দেওয়া হয়েছে, যাতে অ-ইহুদীদের কাছে আমি মসীহের সেই ধনের বিষয়ে সুখবর তবলিগ করি, যে ধনের অনুসন্ধান করে ওঠা যায় না;
9. এবং আদি থেকে সমস্ত কিছুর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্তে যা গুপ্ত ছিল, সেই নিগূঢ়তত্ত্বের পরিকল্পনা যে কি তাও যেন তাদের চোখের সামনে প্রকাশ করি;
10. উদ্দেশ্য এই, যেন এখন মণ্ডলীর মধ্য দিয়ে বেহেশতী স্থানের সমস্ত শাসনকর্তা ও ক্ষমতার অধিকারীদের কাছে আল্লাহ্র বহুবিধ প্রজ্ঞা জানানো যায়।
11. এটা ছিল তাঁর অনন্তকালীন সঙ্কল্প, যে সঙ্কল্প তিনি আমাদের প্রভু মসীহ্ ঈসাতে পূর্ণ করেছেন,