6. তিনি তাঁর রহমতের মহিমার প্রশংসার জন্যই তা করেছিলেন, যে রহমতে তিনি আমাদের সেই প্রিয়তমের দ্বারা রহমত দান করেছেন;
7. তাঁর মধ্যে আমরা তাঁর রক্ত দ্বারা মুক্তি পেয়েছি, অর্থাৎ আমাদের সকল অপরাধের মাফ হয়েছে; এসব তাঁর সেই মেহেরবানীরূপ ধন অনুসারে হয়েছে,
8. যা তিনি সমস্ত জ্ঞানে ও বুদ্ধিতে আমাদের প্রতি উপচে পড়তে দিয়েছেন।
9. তাঁর সেই মঙ্গলময় সঙ্কল্প অনুসারে তিনি আমাদেরকে তাঁর ইচ্ছার নিগূঢ়তত্ত্ব জানিয়েছেন, যা তিনি মসীহে স্থির করে রেখেছিলেন।
10. আল্লাহ্ তাঁর নিরূপিত কালে এই পরিকল্পনা করেছিলেন যে, সমস্ত কিছুই তাঁতে সংগ্রহ করা যাবে— বেহেশতের সমস্ত কিছু ও দুনিয়ার সমস্ত কিছু।
11. এছাড়া, মসীহে আমরা একটি উত্তরাধিকারও লাভ করেছি, বাস্তবিক যিনি সমস্ত কিছুই তাঁর ইচ্ছা ও মন্ত্রণা অনুসারে সাধন করেন, তাঁর পরিকল্পনা অনুসারে আমরা মসীহে আগে থেকেই নিরূপিত হয়েছিলাম;
12. উদ্দেশ্য এই যে, আগে থেকে মসীহে প্রত্যাশা করেছি যে আমরা, আমাদের দ্বারা যেন আল্লাহ্র মহিমার প্রশংসা হয়।
13. আর মসীহে তোমরাও সত্যের কালাম, তোমাদের নাজাতের ইঞ্জিল শুনে এবং তাঁর উপর ঈমান এনে সেই অঙ্গীকৃত পাক-রূহ্ দ্বারা তোমাদের সীলমোহর করা হয়েছ;
14. সেই রূহ্ আল্লাহ্র নিজস্ব লোকের মুক্তির জন্য, তাঁর মহিমার প্রশংসার জন্য আমাদের উত্তরাধিকারের বায়না হিসেবে দান করা হয়েছে।
15. এজন্য ঈসা মসীহে যে ঈমান এবং সমস্ত পবিত্র লোকের প্রতি যে মহব্বত তোমাদের মধ্যে আছে তার কথা শুনে,
16. আমিও তোমাদের জন্য শুকরিয়া আদায় করতে ক্ষান্ত হই না, আমার মুনাজাতের সময়ে তোমাদের কথা স্মরণ করি,