19. সর্বমোট চারণ-ভূমির সঙ্গে তেরটি নগর হারুন-সন্তান ইমামদের অধিকার হল।
20. আর কহাতের অবশিষ্ট সন্তানেরা অর্থাৎ কহাতীয়রা লেবীয়দের গোষ্ঠীগুলো আফরাহীম বংশের অধিকার থেকে তাদের প্রাপ্য নগর পেল।
21. ফলত নরহন্তার আশ্রয়-নগর পর্বতময় আফরাহীম প্রদেশস্থ শিখিম ও তার চারণ-ভূমি এবং চারণ-ভূমির সঙ্গে গেষর;
22. ও চারণ-ভূমির সঙ্গে কিবসয়িম ও চারণ-ভূমির সঙ্গে বৈৎ-হোরোণ; এই চারটি নগর তারা তাদের দিল।
23. আর দান-বংশের অধিকার থেকে চারণ-ভূমির সঙ্গে ইলতকী, চারণ-ভূমির সঙ্গে গিব্বথোন,
24. চারণ-ভূমির সঙ্গে অয়ালোন ও চারণ-ভূমির সঙ্গে গাৎ-রিম্মোণ, এই চারটি নগর দিল।
25. আর মানশার অর্ধেক বংশের অধিকার থেকে চারণ-ভূমির সঙ্গে তানক ও চারণ-ভূমির সঙ্গে গাৎ-রিম্মোণ, এই দু’টি নগর দিল।
26. কহাতের অবশিষ্ট সন্তানদের গোষ্ঠীগুলোর জন্য সবসুদ্ধ চারণ-ভূমির সঙ্গে এই দশটি নগর দিল।
27. পরে তারা লেবীয়দের গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে গের্শোনীয়দেরকে মানশার অর্ধেক বংশের অধিকার থেকে চারণ-ভূমির সঙ্গে নরহন্তার আশ্রয়-নগর বাশনস্থ গোলান এবং চারণ-ভূমির সঙ্গে বীষ্টরা, এই দু’টি নগর দিল।
28. আর ইষাখর-বংশের অধিকার থেকে চারণ-ভূমির সঙ্গে কিশিয়োন, চারণ-ভূমির সঙ্গে দাবরৎ,
29. চারণ-ভূমির সঙ্গে যর্মূৎ ও চারণ-ভূমির সঙ্গে ঐন্-গন্নীম; এই চারটি নগর দিল।
30. আর আশের-বংশের অধিকার থেকে চারণ-ভূমির সঙ্গে মিশাল, চারণ-ভূমির সঙ্গে আব্দোন,
31. চারণ-ভূমির সঙ্গে হিল্কৎ ও চারণ-ভূমির সঙ্গের হোব; এই চারটি নগর দিল।
32. আর নপ্তালি-বংশের অধিকার থেকে চারণ-ভূমির সঙ্গে নরহন্তার আশ্রয়— নগর গালীলস্থ কেদশ এবং চারণ-ভূমির সঙ্গে হম্মোৎ দোর ও চারণ-ভূমির সঙ্গে কর্তন, এই তিনটি নগর দিল।
33. নিজ নিজ গোষ্ঠী অনুসারে গের্শোনীয়েরা সবসুদ্ধ চারণ-ভূমির সঙ্গে এই তেরোটি নগর পেল।
34. পরে তারা মরারিয়দের গোষ্ঠীগুলোর অর্থাৎ অবশিষ্ট লেবীয়দেরকে সবূলূন-বংশের অধিকার থেকে চারণ-ভূমির সঙ্গে যক্মিয়াম, চারণ-ভূমির সঙ্গে কার্তা,