37. কেদশ, ইদ্রিয়ী, ঐন-হাৎসোর,
38. যিরোণ, মিদ্গল-এল, হোরেম, বৈৎ-অনাৎ ও বৈৎশেমশ; স্ব স্ব গ্রামের সঙ্গে ঊনিশটি নগর।
39. নিজ নিজ গোষ্ঠী অনুসারে নপ্তালি-বংশের এই অধিকার; স্ব স্ব গ্রামের সঙ্গে এসব নগর।
40. আর গুলিবাঁটক্রমে সপ্তম অংশ নিজ নিজ গোষ্ঠী অনুসারে দান-বংশের লোকদের বংশের নামে উঠলো।
41. তাদের অধিকারের সীমা সরা, ইষ্টায়োল, ঈর-শেমশ,
42. শালবীন, অয়ালোন, যিৎলা,
43. এলোন, তিম্না, ইক্রোণ,
44. ইল্তকী, গিব্বথোন, বালৎ,
45. যিহূদ, বনে-বরক, গাৎ-রিম্মোণ,
46. মেয়র্কোন, রক্কোন ও যাফোর সম্মুখস্থ অঞ্চল।
47. আর দান-বংশের লোকদের সীমা সেসব স্থান অতিক্রম করলো; কারণ দান-বংশের লোকেরা লেশম নগরের বিরুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধ করলো এবং তা অধিকার করে তলোয়ারের আঘাতে শেষ করে দিল, আর অধিকারপূর্বক সেখানে বাস করলো এবং তাদের পূর্বপুরুষ দানের নাম অনুসারে লেশমের নাম রাখল।
48. নিজ নিজ গোষ্ঠী অনুসারে দান-বংশের এই অধিকার; স্ব স্ব গ্রামের সঙ্গে এসব নগর।
49. এভাবে স্ব স্ব সীমানুসারে অধিকার করে তারা দেশ ভাগ করার কাজ সমাপ্ত করলো; আর বনি-ইসরাইল নিজেদের মধ্যে নূনের পুত্র ইউসাকে একটি অধিকার দিল।
50. তারা মাবুদের কালাম অনুসারে তাঁর প্রার্থিত নগর অর্থাৎ পর্বতময় আফরাহীম প্রদেশস্থ তিম্মৎ-সেরহ তাঁকে দিল; তাতে তিনি ঐ নগর নির্মাণ করে সেখানে বাস করলেন।
51. ইলিয়াসর ইমাম, নূনের পুত্র ইউসা ও বনি-ইসরাইলদের বংশগুলোর পিতৃকুল-পতিরা শীলোতে মাবুদের সম্মুখে জমায়েত-তাঁবুর দরজার কাছে গুলিবাঁট দ্বারা এসব অধিকার দিলেন। এভাবে তাঁরা দেশ ভাগের কাজ সমাপ্ত করলেন।