7. মানশার সীমা আশের থেকে শিখিমের সম্মুখস্থ মিক্মথৎ পর্যন্ত ছিল; পরে ঐ সীমা দক্ষিণ পাশে ঐন-তপূহ-নিবাসীদের কাছ পর্যন্ত গেল।
8. মানশা তপূহ দেশ পেল, কিন্তু মানশার তপূহ নগর আফরাহীম-বংশের লোকদের অধিকার হল;
9. ঐ সীমা কান্না স্রোত পর্যন্ত, স্রোতের দক্ষিণ তীরে নেমে গেল; মানশার নগরগুলোর মধ্যে অবস্থিত এসব নগর আফরাহীমের ছিল; মানশার সীমা স্রোতের উত্তর দিকে ছিল এবং তার সীমান্তভাগ ছিল সমুদ্রে।
10. দক্ষিণ দিকে আফরাহীম ও উত্তর দিকে মানশার অধিকারে ছিল এবং সমুদ্র তার সীমা ছিল; তারা উত্তর দিকে আশের ও পূর্ব দিকে ইষাখরের পার্শ্ববর্তী ছিল।
11. আর ইষাখর ও আশেরের মধ্যে আশেপাশের সব গ্রাম সহ বৈ-শান ও আশেপাশের সব গ্রাম সহ যিব্লিয়ম ও আশেপাশের সব গ্রাম সহ দোর-নিবাসীরা এবং আশেপাশের সব গ্রাম সহ ঐন্-দোর-নিবাসীরা ও আশেপাশের সব গ্রাম সহ তানকা-নিবাসী ও আশেপাশের সব গ্রাম সহ মগিদ্দো-নিবাসীরা, এই তিনটি পাহাড়ী এলাকা মানশার অধিকারে ছিল।
12. তবুও মানশার লোকেরা সেসব নগরবাসীকে অধিকারচ্যুত করতে পারল না; কেনানীয়েরা সেই দেশে বাস করতে স্থির সঙ্কল্প ছিল।
13. পরে বনি-ইসরাইল যখন শক্তিশালী হয়ে উঠলো তখন কেনানীয়দেরকে কর্মাধীন গোলাম করলো, সমপূর্ণভাবে অধিকারচ্যুত করলো না।
14. পরে ইউসুফের বংশের লোকেরা ইউসাকে বললো, আপনি অধিকার হিসেবে আমাকে কেবল এক অংশ ও এক ভাগ কেন দিলেন? এই যাবৎ মাবুদ আমাকে দোয়া করাতে আমি বড় জাতি হয়েছি।
15. ইউসা তাদের বললেন, যদি তুমি বড় জাতি হয়ে থাক, তবে ঐ অরণ্যে উঠে যাও; ঐ স্থানে পরিষীয় ও রফায়ীয়দের দেশে নিজের জন্যে বন কেটে ফেল, কেননা পর্বতময় আফরাহীম প্রদেশ তোমার জন্য সঙ্কীর্ণ।
16. ইউসুফের বংশের লোকেরা বললো, এই পর্বতময় দেশে আমাদের সংকুলান হয় না এবং যে সমস্ত কেনানীয় সমভূমিতে বাস করে, বিশেষ করে যারা বৈৎ-শান ও সেই স্থানের আশেপাশের গ্রামগুলো এবং যিষ্রিয়েল উপত্যকায় বাস করে, তাদের লোহার রথ আছে।
17. তখন ইউসা ইউসুফ-বংশকে অর্থাৎ আফরাহীম ও মানশাকে বললেন, তুমি বড় জাতি, তোমার পরাক্রমও মহৎ; তুমি কেবল এক অংশ পাবে না;