9. পরে ঐ সীমা সেই পর্বতের চূড়া থেকে নিপ্তোহের পানির ফোয়ারা পর্র্যন্ত বিস্তৃত হল এবং ইফ্রোণ পর্বতস্থ নগরগুলো পর্র্যন্ত বের হয়ে গেল। আর সে সীমা বালা অর্থাৎ কিরীয়ৎ-যিয়ারীম পর্র্যন্ত গেল;
10. পরে সেই সীমা বালা থেকে সেয়ীর পর্বত পর্র্যন্ত পশ্চিম দিকে ঘুরে যিয়ারীম পর্বতের উত্তর পাশ অর্থাৎ কসালোন পর্র্যন্ত গেল; পরে বৈৎ-শেমশে অধোগামী হয়ে তিম্নার কাছ দিয়ে গেল।
11. আর সেই সীমা ইক্রোনের উত্তর পাশ পর্র্যন্ত বিস্তৃত হল; পরে সে সীমা শিক্করোণ পর্র্যন্ত বিস্তৃত হল এবং বালা পর্বত হয়ে যব্নিয়েলে গেল; আর ঐ সীমার অন্তভাগ সমুদ্রে ছিল।
12. আর পশ্চিম সীমা মহাসমুদ্র ও তার অঞ্চল পর্র্যন্ত। নিজ নিজ গোষ্ঠী অনুসারে এহুদা-বংশের লোকদের চারদিকের সীমা ছিল এই।
13. আর ইউসার প্রতি মাবুদের হুকুম অনুসারে তিনি এহুদা সন্তানদের মধ্যে যিফুন্নির পুত্র কালেবের অংশ কিরিয়ৎ-অর্ব (অর্বপুর) অর্থাৎ হিব্রোন দিলেন, ঐ অর্ব অনাকের পিতা।
14. আর কালুত সেখান থেকে অনাকের সন্তানদের, শেশয়, অহীমান ও তল্ময় নামে অনাকের তিন পুত্রকে অধিকারচ্যুত করলেন।
15. সেখান থেকে তিনি দবীর-নিবাসীদের বিরুদ্ধে গমন করলেন; আগে দবীরের নাম কিরিয়ৎ-শেফর ছিল।
16. আর কালুত বললেন, যে কেউ কিরিয়ৎ-সেফরকে আঘাত করে হস্তগত করবে, তার সঙ্গে আমি আমার কন্যা অক্ষার বিয়ে দেব।
17. আর কালেবের ভাই কনষের পুত্র অৎনীয়েল তা হস্তগত করলে তিনি তাঁর সঙ্গে তাঁর কন্যা অক্ষার বিয়ে দিলেন।
18. আর ঐ কন্যা এসে তার পিতার কাছে একটি ভূমি চাইতে স্বামীকে প্রবৃত্তি দিল; এবং অক্ষা তাঁর গাধার পিঠ থেকে নামলে পর কালুত তাকে বললেন, তুমি কি চাও?
19. সে বললো, আপনি আমাকে একটি উপহার দিন, দক্ষিণাঞ্চলস্থ ভূমি আমাকে দিয়েছেন, পানির ফোয়ারাগুলোও আমাকে দিন। তাতে তিনি তাকে উচ্চতর ফোয়ারাগুলো ও নিম্নতর ফোয়ারাগুলো দিলেন।
20. নিজ নিজ গোষ্ঠী অনুসারে এহুদা-বংশের লোকদের বংশের এই অধিকার হল।
21. দক্ষিণ অঞ্চলে ইদোমের সীমার কাছে এহুদা-বংশের লোকদের বংশের প্রান্তস্থিত নগর কব্সেল, এদর, যাগুর,
22. কীনা, দীমোনা, অদাদা
23. কেদশ, হাৎশোর, যিৎনন,