3. পরে সোবার বাদশাহ্ রহোবের ছেলে হদদেষর যখন ফোরাত নদী বরাবর তাঁর জায়গাগুলোতে আবার তাঁর কর্তৃত্ব স্থাপন করতে গেলেন তখন দাউদ তাঁর সংগে যুদ্ধ করলেন।
4. দাউদ তাঁর এক হাজার সাতশো ঘোড়সওয়ার এবং বিশ হাজার পদাতিক সৈন্য আটক করলেন। তাদের একশোটা রথের ঘোড়া রেখে তিনি বাকী সব ঘোড়ার পায়ের শিরা কেটে দিলেন।
5. দামেস্কের সিরীয়রা যখন সোবার বাদশাহ্ হদদেষরকে সাহায্য করতে আসল তখন দাউদ তাদের বাইশ হাজার লোককে হত্যা করলেন।
6. দাউদ সিরিয়া রাজ্যের দামেস্কে তাঁর সৈন্যদল রাখলেন। তাতে সিরীয়রা তাঁর অধীন হয়ে তাঁকে খাজনা দিতে লাগল। এইভাবে দাউদ যে কোন জায়গায় যেতেন মাবুদ সেখানেই তাঁকে জয়ী করতেন।
7. হদদেষরের লোকদের সোনার ঢালগুলো দাউদ জেরুজালেমে নিয়ে আসলেন।
8. বেটহ ও বেরোথা নামে হদদেষরের দু’টা শহর থেকে বাদশাহ্ দাউদ প্রচুর পরিমাণে ব্রোঞ্জও নিয়ে আসলেন।
9. হামার বাদশাহ্ তয়ি শুনতে পেলেন যে, দাউদ হদদেষরের গোটা সৈন্যদলকে হারিয়ে দিয়েছেন।
10. দাউদ হদদেষরের সংগে যুদ্ধে জয়ী হয়েছেন বলে তাঁকে সালাম ও অভিনন্দন জানাবার জন্য তয়ি তাঁর ছেলে যোরামকে বাদশাহ্ দাউদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। এই হদদেষরের সংগে তয়ির অনেকবার যুদ্ধ হয়েছিল। যোরাম দাউদের জন্য সংগে করে সোনা, রূপা ও ব্রোঞ্জের জিনিস নিয়ে এসেছিলেন।
13. দাউদ লবণ-উপত্যকার আঠারো হাজার সিরীয়কে হত্যা করে ফিরে আসলে পর চারদিকে তাঁর সুনাম ছড়িয়ে পড়ল।
14. ইদোম দেশের সব জায়গায় তিনি নিজের সৈন্যদল রাখলেন আর তাতে ইদোমীয়রা তাঁর অধীন হল। দাউদ যে কোন জায়গায় যেতেন মাবুদ সেখানেই তাঁকে জয়ী করতেন।
15. দাউদ সমস্ত ইসরাইল দেশের উপর রাজত্ব করতে লাগলেন। তাঁর লোকদের তিনি ন্যায়ভাবে বিচার ও শাসন করতেন।