5. সেই দিনগুলোতে কোথাও যাওয়া-আসা করা নিরাপদ ছিল না, কারণ সমস্ত জায়গার লোকেরা তখন খুব অশান্ত অবস্থায় ছিল।
6. এক জাতি অন্য জাতির, এক শহর অন্য শহরের সর্বনাশ করবার চেষ্টা করত, কারণ নানা রকম বিপদ দিয়ে আল্লাহ্ তাদের কষ্ট দিচ্ছিলেন।
7. কিন্তু আপনারা শক্তিশালী হন, নিরাশ হবেন না, কারণ আপনাদের কাজের পুরস্কার আপনারা পাবেন।”
8. আসা এই সব কথা শুনে, অর্থাৎ ওদেদের ছেলে নবী অসরিয়ের ভবিষ্যদ্বাণী শুনে সাহস পেলেন। তিনি এহুদা ও বিন্ইয়ামীনের সমস্ত এলাকা থেকে এবং তাঁর অধিকার করা আফরাহীমের পাহাড়ী এলাকার গ্রাম ও শহরগুলো থেকে জঘন্য মূর্তিগুলো ধ্বংস করে দিলেন। তিনি মাবুদের ঘরের বারান্দার সামনে রাখা মাবুদের কোরবানগাহ্টি মেরামত করলেন।
9. তারপর তিনি এহুদা ও বিন্ইয়ামীনের সমস্ত লোকদের এবং আফরাহীম, মানশা ও শিমিয়োন এলাকার যে সব লোকেরা তাদের মধ্যে বাস করছিল তাদের এক সংগে জমায়েত করলেন। আসার মাবুদ আল্লাহ্ তাঁর সংগে আছেন দেখে ইসরাইলের অনেক লোক তাঁর পক্ষ নিয়ে তাঁর কাছে এসেছিল।
10. আসার রাজত্বের পনেরো বছরের তৃতীয় মাসে এই লোকেরা জেরুজালেমে এসে জমায়েত হয়েছিল।
11. তারা যা লুট করে এনেছিল তার মধ্য থেকে সেই সময় তারা সাতশো গরু ও সাত হাজার ভেড়া মাবুদের উদ্দেশে কোরবানী দিল।
12. তারা এই ওয়াদা করল যে, তারা সমস্ত মনপ্রাণ দিয়ে তাদের পূর্বপুরুষদের মাবুদ আল্লাহ্র ইচ্ছামত চলবে;
13. ছোট-বড়, স্ত্রী-পুরুষ যে-ই হোক না কেন যারা ইসরাইলের মাবুদ আল্লাহ্র ইচ্ছামত চলবে না তাদের হত্যা করা হবে।