7. আল্লাহ্র প্রতি ভয়হীন গল্প-কথা থেকে দূরে থাক; ওগুলো তো বুড়ীদের বানানো গল্পের মত। তার চেয়ে বরং আল্লাহ্-ভয়ের অভ্যাস কর।
8. শারীরিক ব্যায়ামে কিছু লাভ হয় বটে, কিন্তু আল্লাহ্-ভয়ে সব দিক থেকে লাভ হয়; তাতে এই জীবন এবং পরজীবনের জন্য আশ্বাস রয়েছে।
9. এই কথা বিশ্বাসযোগ্য এবং সম্পূর্ণভাবে গ্রহণেরও যোগ্য।
10. এইজন্যই আমরা প্রাণপণে পরিশ্রম করছি এবং আগ্রহের সংগে কাজ করছি, কারণ জীবন্ত আল্লাহ্র উপরে আমরা আশা রেখেছি। তিনিই সব মানুষের নাজাতদাতা, বিশেষভাবে তাদের যারা তাঁর উপর ঈমান আনে।
11. তুমি এই সব বিষয়ে হুকুম ও শিক্ষা দাও।
12. তুমি যুবক বলে কেউ যেন তোমাকে তুচ্ছ না করে। কথায়, চালচলনে, মহব্বতে, বিশ্বাসে এবং পবিত্রতায় তুমি ঈমানদারদের কাছে আদর্শ হও।
13. আমি না আসা পর্যন্ত তুমি ঈমানদারদের পাক-কিতাব তেলাওয়াত করা, তবলিগ করা ও শিক্ষা দেওয়ার কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখ।
14. জামাতের নেতারা যখন তোমার উপরে তাঁদের হাত রেখেছিলেন তখন নবী হিসাবে কথা বলবার মধ্য দিয়ে যে বিশেষ দান তোমাকে দেওয়া হয়েছিল সেই দান তুমি অবহেলা কোরো না।
15. এই সব বিষয়ে মনোযোগী হও; নিজেকে সম্পূর্ণভাবে তার মধ্যে ডুবিয়ে রাখ, যেন সবাই দেখতে পায় যে, তুমি এগিয়ে যাচ্ছ।
16. তোমার নিজের বিষয়ে এবং তোমার শিক্ষার বিষয়ে সতর্ক থাক। এই সব করতে থাক, কারণ তাতে তুমি নিজেকে রক্ষা করতে পারবে এবং যারা তোমার কথা শুনবে তাদেরও রক্ষা করতে পারবে।