9. গিলিয়দে তাদের পশুপালের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল বলে পূর্ব দিকে মরুভূমি যেখান থেকে শুরুহয়েছে সেই পর্যন্ত তারা দখল করে নিল। এই মরুভূমি ফোরাত নদীর পশ্চিম দিকে ছিল।
10. তালুতের রাজত্বের সময় রূবেণীয়রা হাগরীয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের হত্যা করেছিল। তারা গিলিয়দের পূর্ব দিকে, অর্থাৎ হাগরীয়দের সমস্ত জায়গা দখল করে নিয়ে সেখানে বাস করতে লাগল।
11. গাদ-গোষ্ঠীর লোকেরা রূবেণীয়দের পাশে বাশন দেশের সলখা পর্যন্ত জায়গাটায় বাস করত।
12. তাদের মধ্যে প্রধান ছিলেন যোয়েল, দ্বিতীয় শাফম, তারপর যানয় ও শাফট। এঁরা বাশনে থাকতেন।
13. গাদ-গোষ্ঠীর বাকী লোকেরা ছিল এই সাতজনের, অর্থাৎ মিকাইল মশুল্লম, শেবা, যোরায়, যাকন, সীয় ও এবরের বংশের লোক।
14. এরা ছিল হূরির ছেলে অবীহয়িলের বংশের লোক। হূরির পিতা ছিল যারোহ, যারোহের পিতা গিলিয়দ, গিলিয়দের পিতা মিকাইল, মিকাইলের পিতা যিশীশয়, যিশীশয়ের পিতা যহদো এবং যহদোর পিতা বূষ।
15. অব্দিয়েলের ছেলে অহি ছিলেন তাদের বংশের নেতা আর অব্দিয়েল ছিল গূনির ছেলে।
16. গাদ-গোষ্ঠীর লোকেরা বাশন দেশে, গিলিয়দে এবং সেখানকার গ্রামগুলোতে আর শারোণ এলাকার সমস্ত পশু চরাবার জায়গায় বাস করত।
17. এহুদার বাদশাহ্ যোথম ও ইসরাইলের বাদশাহ্ ইয়ারাবিমের রাজত্বের সময়ে এই সব লোকদের নাম বংশ-তালিকায় লেখা হয়েছিল।
18. রূবেণ-গোষ্ঠীর, গাদ-গোষ্ঠীর, ও মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোক থেকে চুয়াল্লিশ হাজার সাতশো ষাটজন শক্তিশালী লোক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ছিল। তারা ঢাল, তলোয়ার ও ধনুকের ব্যবহার জানত এবং যুদ্ধে বেশ দক্ষ ছিল।