1. হারুনের বংশের লোকদের বিভিন্ন দলে ভাগ করা হয়েছিল। হারুনের ছেলেরা হল নাদব, অবীহূ, ইলিয়াসর ও ঈথামর।
2. হারুন ইন্তেকাল করবার আগেই নাদব ও অবীহূ কোন ছেলে না রেখেই মারা গিয়েছিলেন; কাজেই ইলিয়াসর ও ঈথামর ইমামের কাজ করতেন।
3. সাদোক নামে ইলিয়াসরের একজন বংশধর এবং অহীমেলক নামে ঈথামরের একজন বংশধরের সাহায্যে দাউদ ইমামদের কাজ অনুসারে তাঁদের বিভিন্ন দলে ভাগ করে দিলেন।
4. এতে ঈথামরের বংশের লোকদের চেয়ে ইলিয়াসরের বংশের লোকদের মধ্যে অনেক বেশী নেতা পাওয়া গেল। সেইজন্য ইলিয়াসরের বংশের ষোলজন নেতার জন্য তাঁদের ষোল দলে এবং ইথামরের বংশের আটজন নেতার জন্য তাঁদের আট দলে ভাগ করা হল।
5. ইলিয়াসর ও ঈথামর, এই দুই বংশের নেতারা বায়তুল-মোকাদ্দসের ও আল্লাহ্র কর্মচারী ছিলেন বলে কারো পক্ষ না টেনে গুলিবাঁট করে ইমামদের কাজ ভাগ করা হল।
6. বাদশাহ্ ও তাঁর উঁচু পদের কর্মচারীদের সামনে এবং ইমাম সাদোক, অবিয়াথরের ছেলে অহীমেলক, ইমাম বংশের নেতাদের ও লেবীয়দের সামনে নথনেলের ছেলে শময়িয় নামে একজন লেবীয় লেখক গুলিবাঁট অনুসারে সেই নেতাদের নাম তালিকায় লিখলেন। পালা পালা করে ইলিয়াসরের বিভিন্ন বংশের মধ্য থেকে একজন ও তারপর ঈথামরের বিভিন্ন বংশের মধ্য থেকে একজনের জন্য গুলিবাঁট করা হল।
7. তখন প্রথম বারে গুলিবাঁটে উঠল যিহোয়ারীবের নামে, দ্বিতীয় বারে যিদয়িয়ের,
8. তৃতীয় বারে হারীমের, চতুর্থ বারে সিয়োরীমের,
9. পঞ্চম বারে মল্কিয়ের, ষষ্ঠ বারে মিয়ামীনের,
10. সপ্তম বারে হক্কোষের, অষ্টম বারে অবিয়ের,