20. উষীয়েলের ছেলেদের মধ্যে মিকাহ্ ছিলেন প্রথম ও যিশিয় ছিলেন দ্বিতীয়।
21. মরারির ছেলেরা হল মহলি ও মূশি। মহলির ছেলেরা হল ইলিয়াসর ও কীশ।
22. ইলিয়াসর কোন ছেলে না রেখেই ইন্তেকাল করলেন, তাঁর কেবল মেয়েই ছিল। কীশের ছেলেরা, অর্থাৎ তাদের চাচার ছেলেরা সেই মেয়েদের বিয়ে করল।
23. মূশির তিনজন ছেলে হল মহলি, এদর ও যিরেমোৎ।
24. এঁরাই ছিলেন বংশ অনুসারে লেবি-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশের নেতা। এঁদের বংশের লোকদের মধ্যে যাদের বয়স ছিল বিশ কিংবা তার চেয়েও বেশী তাদের গণনা করে নাম লেখা হয়েছিল, আর তারাই ছিল মাবুদের ঘরের খেদমতকারী।
25. দাউদ বলেছিলেন, “ইসরাইলের মাবুদ আল্লাহ্ তাঁর বান্দাদের শান্তি দিয়েছেন এবং তিনি চিরকালের জন্য জেরুজালেমে বাস করবেন।
26. কাজেই এবাদত-কাজে ব্যবহার করবার জন্য আবাস-তাম্বু কিংবা অন্য কোন জিনিস লেবীয়দের আর বহন করে নিয়ে যেতে হবে না।”
27. দাউদের শেষ নির্দেশ অনুসারে বিশ বছর থেকে শুরুকরে তার বেশী বয়সের লেবীয়দের গণনা করা হয়েছিল।
28. এই লেবীয়দের কাজ ছিল মাবুদের ঘরের এবাদত-কাজে হারুনের বংশধরদের সাহায্য করা। এর মধ্যে ছিল বায়তুল-মোকাদ্দসের উঠান ও পাশের কামরাগুলোর দেখাশোনা করা, সমস্ত পবিত্র জিনিসগুলো পাক-সাফ করে নেওয়া এবং আল্লাহ্র ঘরের অন্যান্য কাজ করা।
29. তাদের উপরে এই সব জিনিসের ভার ছিল- পবিত্র-রুটি, শস্য-কোরবানীর ময়দা, খামিহীন রুটি, সেঁকা রুটি এবং তেল মেশানো ময়দা। এছাড়া তাদের উপর ভার ছিল সব কিছুর ওজন ও পরিমাণ দেখা,
30-31. প্রত্যেক দিন সকালে এবং বিকালে দাঁড়িয়ে মাবুদের শুকরিয়া আদায় ও প্রশংসা করা এবং বিশ্রামবারে, অমাবস্যার উৎসবে ও অন্যান্য নির্দিষ্ট ঈদে যখন মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানী দেওয়া হয় সেই সময়ও মাবুদের শুকরিয়া আদায় ও প্রশংসা করা। মাবুদের সামনে নিয়মিত ভাবে, তাঁর নির্দেশ অনুসারে এবং নির্দিষ্ট সংখ্যায় তাদের এবাদত-কাজ করতে হত।
32. এইভাবে লেবীয়রা মিলন-তাম্বুর ও পবিত্র স্থানের দেখাশোনা করত এবং মাবুদের ঘরের এবাদত-কাজের জন্য তাদের ভাই হারুনের বংশধরদের অধীনে কাজ করত।