30. আফরাহীম-গোষ্ঠীর বিশ হাজার আটশো শক্তিশালী যোদ্ধা। এরা নিজের নিজের বংশে বিখ্যাত ছিল।
31. মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক বংশের আঠারো হাজার লোক। এই লোকদের নাম করে বলা হয়েছিল যেন তারা এসে দাউদকে বাদশাহ্ করে।
32. ইষাখর-গোষ্ঠীর দু’শো জন নেতা। তাঁরা ছিলেন বুদ্ধিমান এবং বুঝতে পারতেন বনি-ইসরাইলদের কখন কি করা উচিত। তাঁদের সংগে ছিল তাঁদের অধীন নিজেদের গোষ্ঠীর লোকেরা।
33. সবূলূন-গোষ্ঠীর পঞ্চাশ হাজার দক্ষ সৈন্য। তারা সব রকম অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করতে পারত। তারা সম্পূর্ণ বিশ্বস্তভাবে দাউদকে সাহায্য করেছিল।
34. নপ্তালি-গোষ্ঠীর এক হাজার সেনাপতি। তাঁদের সংগে ছিল ঢাল ও বর্শাধারী সাঁইত্রিশ হাজার লোক।
35. দান-গোষ্ঠীর আটাশ হাজার ছ’শো দক্ষ সৈন্য।
36. আশের-গোষ্ঠীর চল্লিশ হাজার দক্ষ সৈন্য।
37. সব রকম অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে জর্ডানের পূর্ব দিক থেকে এসেছিল এক লক্ষ বিশ হাজার লোক। এরা এসেছিল রূবেণ, গাদ ও মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের মধ্য থেকে।
38. এরা সকলেই ছিল দক্ষ যোদ্ধা। সমস্ত ইসরাইলের উপর দাউদকে বাদশাহ্ করবার জন্য তারা পুরোপুরি মন স্থির করে হেবরনে এসেছিল। দাউদকে বাদশাহ্ করবার ব্যাপারে বাদবাকী ইসরাইলীয়রাও একমত হয়েছিল।
39. এই লোকেরা তিন দিন দাউদের সংগে থেকে খাওয়া-দাওয়া করল। সেখানকার লোকেরাই তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করেছিল।
40. এছাড়া ইষাখর, সবূলূন ও নপ্তালি এলাকা থেকেও লোকেরা গাধা, উট, খ"চর ও বলদের পিঠে করে তাদের জন্য খাবার নিয়ে এসেছিল। ইসরাইল দেশের লোকদের মনে আনন্দ ছিল বলে তারা প্রচুর পরিমাণে ময়দা, ডুমুর ও কিশ্মিশের তাল, আংগুর-রস, তেল এবং গরু, ছাগল ও ভেড়া নিয়ে এসেছিল।