18. আরফাখশাদের ছেলে শালেখ এবং শালেখের ছেলে আবের।
19. আবেরের দু’টি ছেলে হয়েছিল। তাদের একজনের নাম ছিল ফালেজ; তার সময়ে দুনিয়া ভাগ হয়েছিল বলেই তার এই নাম দেওয়া হয়েছিল। ফালেজের ভাইয়ের নাম ছিল ইয়াকতান।
20-23. ইয়াকতানের ছেলেরা হল অল্মোদদ, শেলফ, হাযরামাওত, যেরহ, হদোরাম, ঊসল, দিক্ল, এবল, অবীমায়েল, সাবা, ওফীর, হবীলা ও যোবব।
24. এই হল সামের বংশ-তালিকা: সামের ছেলে আরফাখশাদ, আরফাখশাদের ছেলে শালেখ,
25-27. শালেখের ছেলে আবের, আবেরের ছেলে ফালেজ, ফালেজের ছেলে রাউ, রাউর ছেলে সারূজ, সারূজের ছেলে নাহুর, নাহুরের ছেলে তারেখ ও তারেখের ছেলে ইব্রাম, অর্থাৎ ইব্রাহিম।
28-31. ইব্রাহিমের ছেলেরা হল ইসহাক ও ইসমাইল। তাঁদের বংশের কথা এই: ইসমাইলের বড় ছেলে নাবায়ুত, তার পরে কায়দার, অদ্বেল, মিব্সম, মিশ্ম, দূমা, মসা, হদদ, তেমা, যিটূর, নাফীশ ও কেদমা।
32. ইব্রাহিমের উপস্ত্রী কাতুরার ছেলেরা হল সিম্রণ, যক্ষণ, মদান, মাদিয়ান, যিশ্বক ও শূহ। যক্ষণের ছেলেরা হল সাবা ও দদান।
33. মাদিয়ানের ছেলেরা হল ঐফা, এফর, হনোক, অবীদ ও ইল্দায়া। এরা সবাই ছিল কাতুরার ছেলে ও নাতি।
34. ইব্রাহিমের ছেলে ইসহাকের ছেলেরা হল ইস্ আর ইসরাইল।
35. ইসের ছেলেরা হল ইলীফস, রূয়েল, যিয়ূশ, যালম ও কারুন।
36. ইলীফসের ছেলেরা হল তৈমন, ওমার, সফী, গয়িতম, কনস এবং তিম্নার গর্ভে আমালেক।
37. রূয়েলের ছেলেরা হল নহৎ, সেরহ, শম্ম ও মিসা।
38. সেয়ীরের ছেলেরা হল লোটন, শোবল, শিবিয়োন, অনা, দিশোন, এৎসর ও দীশন।
39. লোটনের ছেলেরা হল হোরি ও হোমম। তিম্না ছিল লোটনের বোন।
40. শোবলের ছেলেরা হল অলিয়ন, মানহৎ, এবল, শফী ও ওনম। সিবিয়োনের ছেলেরা হল অয়া ও অনা।
41. অনার ছেলে হল দিশোন। দিশোনের ছেলেরা হল হম্রণ, ইশ্বন, যিত্রণ ও করাণ।
42. এৎসরের ছেলেরা হল বিল্হন, সাবন ও যাকন। দীশনের ছেলেরা হল আওস ও অরাণ।