11. কিন্তু যদি সে চলেই যায় তবে আর বিয়ে না করুক কিংবা স্বামীর সংগে আবার মিলিত হোক। স্বামীও তার স্ত্রীকে তালাক না দিক।
12. অন্য সবাইকে অবশ্য প্রভু বলছেন না কিন্তু আমি বলছি, যদি কোন ভাইয়ের অ-ঈমানদার স্ত্রী থাকে আর সেই স্ত্রী তার সংগে থাকতে রাজী থাকে, তবে সেই স্বামী যেন তাকে তালাক না দেয়।
13. আবার যদি কোন স্ত্রীলোকের অ-ঈমানদার স্বামী থাকে আর সেই স্বামী তার সংগে থাকতে রাজী থাকে, তবে সেই স্বামীকে যেন সে তালাক না দেয়;
14. কারণ স্ত্রীর মধ্য দিয়ে সেই অ-ঈমানদার স্বামীকে আর স্বামীর মধ্য দিয়ে সেই অ-ঈমানদার স্ত্রীকে আল্লাহ্ বিশেষ চোখে দেখেন। তা না হলে তোমাদের ছেলেমেয়েরা তো নাপাক হত; কিন্তু আসলে আল্লাহ্ তাদের বিশেষ চোখে দেখেন।
15. কিন্তু যদি সেই অ-ঈমানদার স্বামী বা স্ত্রী চলে যেতে চায় তবে সে চলে যাক। এই রকম অবস্থায় সেই ঈমানদার ভাই বা বোন কোন বাঁধাবাঁধির মধ্যে থাকে না। আল্লাহ্ তো আমাদের শান্তিতে থাকবার জন্যই ডেকেছেন।
16. স্ত্রী, তুমি কি করে জান যে, তোমার স্বামীকে তুমি নাজাত করতে পারবে না? স্বামী, তুমি কি করে জান যে, তোমার স্ত্রীকে তুমি নাজাত করতে পারবে না?