25. তখন সফুরা একটা ধারালো পাথর দিয়ে তাঁর ছেলের পুরুষাংগের সামনের চামড়া কেটে নিলেন। তারপর সেটা মূসার পায়ে ছুঁইয়ে বললেন, “তুমি রক্তপাত করে পাওয়া আমার স্বামী।”
26. তখন মাবুদ মূসাকে রেহাই দিলেন। খৎনা করাবার ব্যাপারে সফুরা সেই কথা বলেছিলেন।
27. এর পরে মাবুদ হারুনকে বললেন, “মরুভূমিতে গিয়ে তুমি মূসার সংগে দেখা কর।” তখন তিনি গেলেন এবং আল্লাহ্র পাহাড়ে মূসার দেখা পেয়ে তাঁকে চুম্বন করলেন।
28. মাবুদ মূসাকে যা বলতে পাঠিয়েছেন তা মূসা হারুনকে জানালেন। এছাড়া যে সব অলৌকিক চিহ্ন দেখাবার হুকুম মাবুদ তাঁকে দিয়েছেন তা-ও মূসা হারুনকে বুঝিয়ে বললেন।
29. এর পরে মূসা ও হারুন মিসরে গিয়ে সমস্ত ইসরাইলীয় বৃদ্ধ নেতাদের একসংগে জমায়েত করলেন।
30. মাবুদ মূসাকে যে সব কথা বলেছিলেন তা সবই হারুন তাঁদের জানালেন এবং লোকদের সামনে সেই অলৌকিক চিহ্নগুলো দেখালেন।
31. তাতে লোকেরা বিশ্বাস করল। তারা যখন শুনল যে, মাবুদ বনি-ইসরাইলদের দুঃখ-দুর্দশা দেখেছেন এবং তাদের কথা ভেবেছেন তখন তারা মাবুদকে সেজদা করলেন।