হিজরত 30:1-7 Kitabul Mukkadas (MBCL)

1. “ধূপ জ্বালাবার জন্য তুমি বাব্‌লা কাঠ দিয়ে একটা ধূপগাহ্‌ তৈরী করাবে।

2. ধূপগাহ্‌টি হবে চারকোনা বিশিষ্ট- এক হাত লম্বা, এক হাত চওড়া আর দু’হাত উঁচু। শিংসুদ্ধ গোটা ধূপগাহ্‌টি মাত্র একটা জিনিসই হবে।

3. ধূপগাহের উপরটা, তার চারপাশ এবং শিংগুলো খাঁটি সোনা দিয়ে মুড়িয়ে দিতে হবে আর তার চার কিনারা ধরে থাকবে সোনার নক্‌শা।

4. ধূপগাহের দু’পাশে নক্‌শার নীচে দু’টা করে সোনার কড়া লাগাতে হবে যাতে তার ভিতর দিয়ে ডাণ্ডা ঢুকিয়ে সেটা বয়ে নেওয়া যায়।

5. সেই ডাণ্ডাগুলো বাব্‌লা কাঠ দিয়ে তৈরী করে সোনা দিয়ে মুড়িয়ে নিতে হবে।

6. সাক্ষ্য-সিন্দুকের কাছে, অর্থাৎ সাক্ষ্য-ফলকের উপরকার ঢাকনাটার কাছে যে পর্দা থাকবে এই ধূপগাহ্‌টা তার সামনে রাখবে; সেখানেই আমি তোমার সংগে দেখা করব।

7. “প্রত্যেক দিন সকালে বাতিগুলো ঠিক করে রাখবার সময় হারুন ঐ ধূপগাহের উপর খোশবু ধূপ জ্বালাবে।

20-21. যাতে তারা মারা না পড়ে সেইজন্য মিলন-তাম্বুতে ঢুকবার আগে প্রত্যেকবারই তাদের ঐ পানি দিয়ে হাত-পা ধুয়ে নিতে হবে। মাবুদের উদ্দেশে আগুনে করা কোরবানী দিয়ে তাঁর এবাদত-কাজ করবার জন্য কোরবানগাহের কাছে যাবার সময়েও তাদের হাত-পা ধুয়ে নিতে হবে যাতে তারা মারা না পড়ে। বংশের পর বংশ ধরে হারুন ও তার বংশধরদের জন্য এটা হবে একটা স্থায়ী নিয়ম।”

34-35. তারপর মাবুদ মূসাকে বললেন, “তুমি কতগুলো খোশবু মসলা, অর্থাৎ গুগ্‌গুলু, নখী, কুন্দুরু আর খাঁটি লোবান নেবে। এগুলো সমান সমান পরিমাণে মিশিয়ে খোশবু ধূপ তৈরী করাবে। যারা খোশবু জিনিস তৈরী করে তাদের দিয়ে কাজটা করিয়ে নেবে। এর মধ্যে লবণও দিতে হবে; এতে কোন ভেজাল থাকবে না আর তা হবে পবিত্র।

হিজরত 30