23. তারপর মাবুদের সামনে রাখা খামিহীন রুটির টুকরি থেকে একটা রুটি, একটা তেলে ময়ান দেওয়া পিঠা ও চাপাটি নেবে।
24. এগুলো সব হারুন ও তার ছেলেদের হাতে দিয়ে দোলন-কোরবানী হিসাবে মাবুদের সামনে তা দোলাবে।
25. তারপর সেগুলো তাদের হাত থেকে নিয়ে কোরবানগাহের উপর পোড়ানো-কোরবানীর সংগে পুড়িয়ে ফেলবে। এটা মাবুদের উদ্দেশে আগুনে করা কোরবানী যার গন্ধে তিনি খুশী হন।
26. হারুনের ইমাম-পদে বহাল করবার কাজের এই ভেড়াটার বুকের অংশ নিয়ে দোলন-কোরবানী হিসাবে মাবুদের সামনে তা দোলাবে। এটা তোমার ভাগে পড়বে।
27. “হারুন ও তার ছেলেদের ইমাম-পদে বহাল করবার ভেড়াটা থেকে নেওয়া দোলন-কোরবানীর গোশ্ত এবং কোরবানী দেওয়া রানের গোশ্ত পাক-পবিত্র করবে।
28. এইভাবে বনি-ইসরাইলদের দেওয়া সব যোগাযোগ-কোরবানীর এই অংশগুলো সব সময় হারুন ও তার ছেলেদের দেওয়া হবে। এই অংশগুলোই হবে মাবুদের উদ্দেশে বনি-ইসরাইলদের দান।
29. “হারুনের পবিত্র পোশাকগুলো তার বংশধরেরা পাবে। এগুলো পরিয়েই তাদের অভিষেক ও ইমামের পদে বহাল করতে হবে।
30. হারুনের পরে তার যে ছেলে ইমাম হয়ে মিলন-তাম্বুর পবিত্র স্থানে এবাদত-কাজ করতে যাবে তাকে সাত দিন পর্যন্ত এই পোশাক গায়ে রাখতে হবে।
31. “বহাল করবার কাজের এই ভেড়াটার গোশ্ত নিয়ে একটা পবিত্র জায়গায় সিদ্ধ করতে হবে।
32. মিলন-তাম্বুর দরজার কাছে হারুন ও তার ছেলেরা টুকরিতে রাখা রুটির সংগে এই গোশ্ত খাবে।
33. তাদের ইমামের কাজে বহাল করবার জন্য এবং পাক-পবিত্র করবার জন্য যে সব কোরবানী দেওয়া খাবার গুনাহ্ ঢাকবার কাজে ব্যবহার করা হবে তা হারুন ও তার ছেলেদের খেতে হবে। অন্য কেউ তা খেতে পারবে না, কারণ তা পবিত্র খাবার।
34. এই বহাল করবার কাজের ভেড়ার কোন গোশ্ত বা রুটি যদি সকাল পর্যন্ত থেকে যায় তবে তা পুড়িয়ে ফেলতে হবে। তা যেন কেউ না খায়, কারণ সেটা পবিত্র খাবার।
35. “হারুন ও তার ছেলেদের প্রতি আমি যা যা তোমাকে করতে বললাম তা সবই তুমি করবে। এই বহাল করবার কাজটা তুমি সাত দিন ধরে করবে।