1. “বাব্লা কাঠ দিয়ে পাঁচ হাত লম্বা, পাঁচ হাত চওড়া ও তিন হাত উঁচু করে একটা চারকোনা বিশিষ্ট কোরবানগাহ্ তৈরী করাবে।
2. কোরবানগাহ্টি তৈরী করবার সময় তার চার কোণার কাঠ এমনভাবে চেঁছে ফেলতে হবে যাতে চারটা শিং তৈরী হয়। তাতে শিংসুদ্ধ কোরবানগাহ্টি একটা গোটা জিনিস হবে। ব্রোঞ্জ দিয়ে সমস্ত কোরবানগাহ্টি মুড়ে দেবে।
3. কোরবানগাহের ছাই ফেলবার পাত্র ও হাতা, কোরবানীর রক্ত রাখবার পেয়ালা, গোশ্ত তুলবার কাঁটা এবং আগুন রাখবার পাত্র সবই ব্রোঞ্জের তৈরী হবে।
4. ব্রোঞ্জ দিয়ে একটা ঝাঁঝরি, অর্থাৎ জাল্তি তৈরী করাবে। তার চার কোণায় চারটা ব্রোঞ্জের কড়া লাগাবে।
5. কোরবানগাহের চারপাশ থেকে বের হয়ে আসা তাকের নীচে এই ঝাঁঝরি রাখবে। সেটা কোরবানগাহের নীচ থেকে উপরের দিকে মাঝামাঝি জায়গায় থাকবে।
6. কোরবানগাহের জন্য বাব্লা কাঠ দিয়ে দু’টা ডাণ্ডা তৈরী করাতে হবে এবং সেই ডাণ্ডা দু’টা ব্রোঞ্জ দিয়ে মুড়িয়ে দিতে হবে।
7. এই ডাণ্ডাগুলো কড়ার মধ্য দিয়ে ঢুকিয়ে দিতে হবে। তাতে কোরবানগাহ্টি বয়ে নেবার সময় ডাণ্ডাগুলো কোরবানগাহের দু’পাশে থাকবে।
14-15. সেখানকার দরজার দু’পাশে থাকবে পনের হাত করে কতগুলো লম্বা পর্দা এবং তিনটা করে খুঁটি ও পা-দানি।