1. মাবুদ মূসাকে বললেন,
2. “তুমি বনি-ইসরাইলদের এই হুকুম দাও যেন তারা ছাউনি থেকে এমন সব লোকদের সরিয়ে দেয় যাদের কোন চর্মরোগ রয়েছে কিংবা যাদের শরীর থেকে কোন রকম স্রাব হচ্ছে কিংবা মৃতদেহের দরুন যারা নাপাক হয়ে পড়েছে।
3. সে স্ত্রীলোক হোক বা পুরুষ হোক তাকে সরিয়ে দিতে হবে। এই সব লোকেরা যাতে ছাউনি নাপাক না করে সেইজন্য ছাউনি থেকে তাদের বাইরে সরিয়ে দিতে হবে, কারণ সেখানে আমি বনি-ইসরাইলদের মধ্যে বাস করি।”
11-13. এর পর মাবুদ মূসাকে বললেন, “তুমি বনি-ইসরাইলদের জানিয়ে দাও, যদি কারও স্ত্রী কুপথে যায় এবং স্বামীর প্রতি অবিশ্বস্ত হয়ে অন্য পুরুষের সংগে জেনা করে অসতী হয়, আর তা যদি তার স্বামীর অজানা থাকে এবং তা গোপন থেকে যায়- কারণ তার বিরুদ্ধে কোন সাক্ষী নেই এবং সেই কাজে সে ধরাও পড়ে নি-
14-15. কিন্তু তবুও যদি স্ত্রীর উপর সন্দেহে স্বামীর মন বিষিয়ে ওঠে তবে সে তাকে ইমামের কাছে নিয়ে যাবে; স্ত্রী যদি অসতী না-ও হয় তবুও সন্দেহ হলে স্বামীর তাকে ইমামের কাছে নিয়ে যেতে হবে। সেই সংগে তার স্ত্রীর হয়ে কোরবানী করবার জন্য তাকে এক কেজি আটশো গ্রাম যবের ময়দাও নিয়ে যেতে হবে। সে এর উপর কোন তেল বা লোবান দেবে না কারণ এটা সন্দেহের দরুন শস্য-কোরবানী, অর্থাৎ মাবুদের কাছে অন্যায় তুলে ধরবার কোরবানী।
29-30. “কোন স্ত্রীলোক বিয়ের পরে যদি কুপথে গিয়ে অসতী হয় কিংবা যদি কোন পুরুষের মন স্ত্রীর উপর সন্দেহে বিষিয়ে ওঠে তবে এই নিয়মে তার ব্যবস্থা করতে হবে। স্বামী তার স্ত্রীকে মাবুদের সামনে নিয়ে যাবে আর ইমাম এই পুরো ব্যবস্থাটাই তার উপর খাটাবে।