32. এছাড়া, চারপাশের উঠানের সমস্ত পা-দানি সুদ্ধ খুঁটি, তাম্বুর গোঁজ, উঠানের পর্দার দড়ি ও সেগুলোর সমস্ত যন্ত্রপাতি এবং সেগুলো কাজে লাগাবার সমস্ত দরকারী জিনিসও তাদের বয়ে নিয়ে যেতে হবে। কে কি বয়ে নিয়ে যাবে তা তোমরাই তাদের ঠিক করে দেবে।
33. এই হল মিলন-তাম্বুর কাজে মরারীয় বংশগুলোর দায়িত্ব। তাদের কাজকর্মের দেখাশোনা করবার ভার থাকবে ইমাম হারুনের ছেলে ঈথামরের উপর।”
34. বংশ ও পরিবার অনুসারে মূসা, হারুন ও ইসরাইলীয় নেতারা কহাতীয়দের গণনা করলেন।
35. ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ বছর বয়স পর্যন্ত যাদের মিলন-তাম্বুতে কাজ করতে আসবার কথা,
36. বংশ অনুসারে তাদের গণনা করবার পর দেখা গেল তাদের সংখ্যা দু’হাজার সাতশো পঞ্চাশ।
37. এটাই ছিল ঐ সব কহাতীয় বংশগুলোর মোট সংখ্যা। মূসার মধ্য দিয়ে মাবুদের দেওয়া হুকুম অনুসারেই মূসা ও হারুন তাদের সংখ্যা গণনা করেছিলেন।
38. বংশ ও পরিবার অনুসারে গের্শোনীয়দের গণনা করা হয়েছিল।
39. ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ বছর বয়স পর্যন্ত যাদের মিলন-তাম্বুতে কাজ করতে আসবার কথা,
40. বংশ ও পরিবার অনুসারে তাদের গণনা করবার পর দেখা গেল তাদের সংখ্যা দু’হাজার ছ’শো ত্রিশ।
41. এটাই হয়েছিল ঐ সব গের্শোনীয় বংশগুলোর মোট সংখ্যা। মাবুদের হুকুম অনুসারে মূসা ও হারুন তাদের গণনা করেছিলেন।
42. বংশ ও পরিবার অনুসারে মরারীয়দের গণনা করা হয়েছিল।
43. ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ বছর বয়স পর্যন্ত যাদের মিলন-তাম্বুতে কাজ করতে আসবার কথা,
44. বংশ অনুসারে তাদের গণনা করবার পর দেখা গেল তাদের সংখ্যা তিন হাজার দু’শো।
45. এটাই হয়েছিল ঐ সব মরারীয় বংশগুলোর মোট সংখ্যা। মূসার মধ্য দিয়ে মাবুদের দেওয়া হুকুম অনুসারে মূসা ও হারুন তাদের গণনা করেছিলেন।
46. মূসা, হারুন ও ইসরাইলীয় নেতারা এইভাবে বংশ ও পরিবার অনুসারে সমস্ত লেবীয়দের গণনা করেছিলেন।
47-48. ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ বছর বয়স পর্যন্ত যে সমস্ত লোকদের মিলন-তাম্বুতে এবাদত-কাজ এবং জিনিসপত্র বইবার কাজ করতে আসবার কথা তাদের মোট সংখ্যা হয়েছিল আট হাজার পাঁচশো আশি।
49. মূসার মধ্য দিয়ে মাবুদের দেওয়া হুকুম অনুসারে প্রত্যেককেই তার কাজ এবং কি বয়ে নিয়ে যেতে হবে তা ঠিক করে দেওয়া হয়েছিল।মূসাকে মাবুদ যে হুকুম দিয়েছিলেন সেই অনুসারে এইভাবে লেবীয়দের লোকসংখ্যা গণনা করা হয়েছিল।