20. কিন্তু সেই সমস্ত পাক-পবিত্র জিনিস দেখবার জন্য কহাতীয়দের ভিতরে যাওয়া চলবে না, এক মুহূর্তের জন্যও না। তা করলে তারা মারা পড়বে।”
21. মাবুদ মূসাকে বললেন,
22. “পরিবার ও বংশ অনুসারে তুমি গের্শোনীয়দেরও সংখ্যা গণনা কর।
23. ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ বছর বয়সের যে গের্শোনীয় পুরুষেরা মিলন-তাম্বুর কাজ করতে আসবে কেবল তাদের সংখ্যা গণনা করবে।
24-25. “মিলন-তাম্বুর কাজ করবার ও বোঝা বইবার সময় গের্শোনীয় বংশগুলোর দায়িত্ব হল আবাস-তাম্বুর মসীনার কাপড়, তার উপরে বিছানো ছাগলের লোমের ঢাকন, তার উপরকার ভেড়ার চামড়ার ছাউনি এবং শুশুকের চামড়ার ছাউনি ও মিলন-তাম্বুতে ঢুকবার দরজার পর্দা বয়ে নিয়ে যাওয়া।
26. এছাড়া আবাস-তাম্বু ও কোরবানগাহের চারপাশের উঠানের পর্দা, উঠানে ঢুকবার দরজার পর্দা, আবাস-তাম্বু খাটাবার দড়ি এবং এগুলো কাজে লাগাবার সমস্ত দরকারী জিনিসও তাদের বয়ে নিয়ে যেতে হবে। এই সম্পর্কে আর যত কাজ আছে তার সমস্তই গের্শোনীয়দের করতে হবে।
27. বোঝা বইবার কাজ হোক কিংবা আর অন্য যে কোন কাজ হোক, সমস্ত কাজই হারুন ও তার ছেলেদের নির্দেশমত তাদের করতে হবে। যে সব জিনিস বয়ে নিয়ে যাওয়া তাদের দায়িত্ব তা তোমরাই তাদের বলে দেবে।
28. মিলন-তাম্বুতে গের্শোনীয় বংশগুলোর এই হল কাজ। তাদের কাজকর্মের দেখাশোনা করবার ভার থাকবে ইমাম হারুনের ছেলে ঈথামরের উপর।
29. “বংশ ও পরিবার অনুসারে তোমরা মরারীয়দের সংখ্যা গণনা কর।