18. কিন্তু যারা অবিবাহিতা সতী মেয়ে তাদের তোমরা নিজেদের জন্য বাঁচিয়ে রাখ।
19. “তোমাদের মধ্যে যারা কাউকে মেরেছে কিংবা হত্যা করা কাউকে ছুঁয়েছে তাদের সাত দিন পর্যন্ত ছাউনির বাইরে থাকতে হবে। তৃতীয় এবং সপ্তম দিনে তোমাদের নিজেদের ও বন্দী করে আনা লোকদের পাক-সাফ করে নিতে হবে।
20. সমস্ত কাপড়-চোপড় এবং চামড়া, কাঠ ও ছাগলের লোমের তৈরী সমস্ত জিনিসপত্র তোমরা পাক-সাফ করে নেবে।”
21. যে সব সৈন্যেরা যুদ্ধে গিয়েছিল ইমাম ইলিয়াসর তাদের বললেন, “এই হল মূসার মধ্য দিয়ে দেওয়া মাবুদের শরীয়তের একটা ধারা।
22-23. সোনা, রূপা, ব্রোঞ্জ, লোহা, টিন, সীসা এবং আর যা কিছু আগুনের তাপে নষ্ট হয় না সেগুলো আগুনের মধ্য দিয়ে তোমাদের চালিয়ে নিতে হবে, তারপর সেগুলো পাক-পবিত্র হবে। কিন্তু তবুও সেগুলো পাক-সাফ করবার পানিতে দিয়ে শুদ্ধ করে নিতে হবে। যেগুলো আগুনের তাপে নষ্ট হয়ে যায় সেগুলো পাক-সাফ করবার পানিতে ডুবিয়ে নিতে হবে।
24. সপ্তম দিনে তোমরা তোমাদের কাপড়-চোপড় ধুয়ে ফেলবে আর তখন তোমরা পাক-সাফ হবে এবং ছাউনির মধ্যে যেতে পারবে।”
25. এর পর মাবুদ মূসাকে বললেন,
26. “ইমাম ইলিয়াসর, বনি-ইসরাইলদের বংশের নেতারা এবং তুমি বন্দী করে আনা সমস্ত মানুষ ও পশুদের সংখ্যা গণনা কর।
27. লুটের সব কিছু দু’ভাগ করে এক ভাগ দাও সৈন্যদের যারা যুদ্ধ করেছে আর অন্য ভাগ দাও সমাজের বাদবাকী লোকদের।
28. সেই সব সৈন্যদের ভাগে যত মানুষ, গরু, গাধা, ভেড়া ও ছাগল পড়বে তার প্রতি পাঁচশো থেকে একটা করে মাবুদের খাজনা হিসাবে আলাদা করে রাখতে হবে।
29. সৈন্যদের ভাগের এই খাজনা তুমি মাবুদের পাওনা অংশ হিসাবে ইমাম ইলিয়াসরের হাতে দেবে।