12-13. শস্য-কোরবানীর জন্য প্রত্যেকটা ষাঁড়ের সংগে তেলের ময়ান দেওয়া পাঁচ কেজি চারশো গ্রাম মিহি ময়দা দিতে হবে; ভেড়াটার সংগে দিতে হবে তিন কেজি ছ’শো গ্রাম এবং প্রত্যেকটা বাচ্চা-ভেড়ার সংগে দিতে হবে এক কেজি আটশো গ্রাম। এটা পোড়ানো-কোরবানী, মাবুদের উদ্দেশে আগুন্তেদেওয়া একটা কোরবানী যার খোশবুতে মাবুদ খুশী হন।
14. ঢালন-কোরবানীর জন্য প্রত্যেকটা ষাঁড়ের সংগে পৌনে দুই লিটার আংগুর-রস দিতে হবে; ভেড়াটার সংগে দিতে হবে সোয়া লিটার এবং প্রত্যেকটা বাচ্চা-ভেড়ার সংগে দিতে হবে প্রায় এক লিটার। এটা হল মাসিক পোড়ানো-কোরবানী। বছরের প্রত্যেক মাসে এটা দিতে হবে।
15. নিয়মিত পোড়ানো-কোরবানী এবং তার সংগেকার ঢালন-কোরবানী ছাড়া একটা ছাগল দিয়ে গুনাহের কোরবানী দিতে হবে।
16. “বছরের প্রথম মাসের চৌদ্দ তারিখে মাবুদের উদ্দেশে উদ্ধার-ঈদ পালন করতে হবে।
17. সেই মাসের পনেরো তারিখে একটা ঈদ করতে হবে। তখন সাত দিন ধরে খামিহীন রুটি খেতে হবে।
18. প্রথম দিনে একটি পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল করতে হবে এবং সেই দিন তোমাদের কোন পরিশ্রমের কাজ করা চলবে না।
19. সেই দিন মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানী হিসাবে দু’টা ষাঁড়, একটা ভেড়া এবং সাতটা এক বছরের বাচ্চা-ভেড়া দিয়ে পোড়ানো-কোরবানী দিতে হবে। সেগুলোর প্রত্যেকটাকে নিখুঁত হতে হবে।
20-21. শস্য-কোরবানীর জন্য প্রত্যেকটা ষাঁড়ের সংগে তেলের ময়ান দেওয়া পাঁচ কেজি চারশো গ্রাম মিহি ময়দা দিতে হবে; ভেড়াটার সংগে দিতে হবে তিন কেজি ছ’শো গ্রাম এবং প্রত্যেকটা বাচ্চা-ভেড়ার সংগে দিতে হবে এক কেজি আটশো গ্রাম।