5. শিমিয়োন-গোষ্ঠীর হোরির ছেলে শাফট;
6. এহুদা-গোষ্ঠীর যিফুন্নির ছেলে কালুত;
7. ইষাখর-গোষ্ঠীর ইউসুফের ছেলে যিগাল;
8. আফরাহীম-গোষ্ঠীর নূনের ছেলে হোসিয়া;
9. বিন্যামীন-গোষ্ঠীর রাফূর ছেলে পল্টি;
10. সবূলূন-গোষ্ঠীর সোদির ছেলে গদ্দীয়েল;
11. ইউসুফ-গোষ্ঠীর, অর্থাৎ মানশা-গোষ্ঠীর সূষির ছেলে গদ্দি;
12. দান-গোষ্ঠীর গমল্লির ছেলে অম্মীয়েল;
16. মূসা এই লোকদেরই কেনান দেশের খোঁজ-খবর নিয়ে আসবার জন্য পাঠিয়েছিলেন। তিনি নূনের ছেলে হোসিয়ার নাম দিয়েছিলেন ইউসা।
17. কেনান দেশে পাঠাবার সময় মূসা তাঁদের বলে দিলেন, “তোমরা নেগেভের মধ্য দিয়ে গিয়ে পাহাড়ী এলাকায় ঢুকবে।
18. দেশটা কেমন তা তোমরা দেখবে। তোমরা দেখবে, সেখানে যারা বাস করে তারা দুর্বল না শক্তিশালী এবং সংখ্যায় তারা বেশী না কম,
19. কি রকম দেশে তারা বাস করে এবং সেটা ভাল, না মন্দ। যে সব শহরে তারা বাস করে সেগুলো কি দেয়াল ছাড়া, না দেয়াল ঘেরা?
20. সেখানকার মাটিতে কি ভাল ফসল জন্মায়, না জন্মায় না? সেখানে গাছপালা আছে, না নেই? সেখানকার কিছু ফল নিয়ে আসবার জন্য তোমরা খুব চেষ্টা করবে।” সেই সময় আংগুর তোলা মাত্র শুরু হয়েছিল।
21. তখন তারা গিয়ে সীন মরুভূমি থেকে শুরু করে হামার দিকে রহোব পর্যন্ত দেশটার খোঁজ-খবর নিয়ে আসলেন।
22. তাঁরা নেগেভের মধ্য দিয়ে গিয়ে হেবরন শহরে উপস্থিত হলেন। হেবরন শহরটা গড়ে উঠেছিল মিসরের সোয়ন শহর গড়ে উঠবার সাত বছর আগে। সেখানে অনাকের বংশের অহীমান, শেশয় ও তল্ময় নামে তিনজন লোক ছিল।
23. নেতারা ইষ্কোল উপত্যকাতে গিয়ে এক থোকা আংগুর সুদ্ধ একটা ডাল কেটে নিলেন। তাঁদের মধ্যে দু’জন সেটা লাঠিতে ঝুলিয়ে বয়ে নিয়ে এসেছিলেন। এছাড়া তাঁরা কিছু ডালিম আর ডুমুরও নিয়ে এসেছিলেন।