41. আশের-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল একচল্লিশ হাজার পাঁচশো।
42. নপ্তালির বংশধরদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল, বংশ ও পরিবারের পরিচয় অনুসারে তাদের নাম লিখে নেওয়া হল।
43. নপ্তালি-গোষ্ঠী থেকে যাদের পাওয়া গেল তাদের সংখ্যা হল তিপ্পান্ন হাজার চারশো।
44. মূসা, হারুন ও বনি-ইসরাইলদের বারোজন নেতা এই সব লোকদের সংখ্যা গণনা করলেন। এঁরা প্রত্যেকেই তাঁর নিজের বংশের নেতা ছিলেন।
45. সমস্ত বনি-ইসরাইলদের মধ্যে যাদের বয়স বিশ বা তার বেশী, অর্থাৎ যারা যুদ্ধে যাওয়ার মত হয়েছিল পরিবার অনুসারে তাদের গণনা করা হল।
46. তাদের মোট সংখ্যা ছিল ছয় লক্ষ তিন হাজার পাঁচশো পঞ্চাশ।
47. কিন্তু এদের সংগে লেবি-গোষ্ঠীর লোকদের গণনা করা হয় নি।
48. মাবুদ মূসাকে বলেছিলেন,
49. “তুমি লেবি-গোষ্ঠীকে গণনা করবে না, কিংবা আদমশুমারীর সময় অন্যান্য বনি-ইসরাইলদের মধ্যে তাদের ধরবে না।
50. সাক্ষ্য-তাম্বুর সাজ-সরঞ্জাম ও তার সমস্ত কিছুর দেখাশোনার ভার তুমি তাদের উপর দেবে। তাদের কাজ হবে আবাস-তাম্বু এবং তার সমস্ত সাজ-সরঞ্জাম বয়ে নেওয়া। এর দেখাশোনার ভার তাদেরই নিতে হবে এবং তাদেরই এর চারপাশে তাম্বু খাটিয়ে থাকতে হবে।
51. আবাস-তাম্বুটা যখন অন্য কোথাও নিয়ে যেতে হবে তখন লেবীয়রাই সেটা খুলে নেবে এবং যখন সেটা খাটাতে হবে তখন তাদেরই তা খাটাতে হবে। অন্য কেউ তার কাছে গেলে তাকে মেরে ফেলা হবে।
52. নিজের নিজের দল অনুসারে বনি-ইসরাইলরা তাদের তাম্বু খাটাবে। প্রত্যেককেই তার নিজের বিভাগীয় জায়গায় বিভাগীয় নিশানের নীচে থাকতে হবে।
53. যাতে বনি-ইসরাইলদের উপর মাবুদের গজব নেমে না আসে সেইজন্য সাক্ষ্য-তাম্বুর চারপাশে লেবীয়দের তাম্বু খাটিয়ে থাকতে হবে। সাক্ষ্য-তাম্বুর দেখাশোনার জন্য লেবীয়রাই দায়ী থাকবে।”
54. মাবুদ মূসাকে যা হুকুম দিয়েছিলেন বনি-ইসরাইলরা ঠিক তা-ই করল।