4. কিড্নি দু’টি ও তার সংগে জড়ানো কোমরের কাছের চর্বি এবং কিড্নির সংগে বের করে আনা কলিজার উপরের অংশ।
5. ইমাম সেগুলো নিয়ে মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানী হিসাবে কোরবানগাহের উপর তা পুড়িয়ে দেবে। এটা একটা দোষের কোরবানী।
6. ইমাম-পরিবারের যে কোন পুরুষ লোক তা খেতে পারবে, কিন্তু তা খেতে হবে পবিত্র তাম্বু-ঘরের এলাকায়। এটা মহাপবিত্র জিনিস।
7. “গুনাহের কোরবানী ও দোষের কোরবানী একই নিয়মে করতে হবে। যে ইমাম এই দু’টা কোরবানীর যে কোন একটা কোরবানী দিয়ে কোরবানীদাতার গুনাহ্ ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে কোরবানীর গোশ্ত সেই ইমামেরই পাওনা হবে।
8. পোড়ানো-কোরবানী যে ইমাম করবে সে তার নিজের জন্য সেই কোরবানীর পশুর চামড়া রেখে দিতে পারবে।
9. তন্দুরে সেঁকা কিংবা কড়াইতে বা তাওয়ায় ভাজা শস্য-কোরবানীর জিনিস সেই ইমামেরই পাওনা হবে যে সেই শস্য-কোরবানী করবে।
10. তেল মিশানো হোক বা শুকনা হোক প্রত্যেকটি শস্য-কোরবানীর জিনিস থেকে হারুনের সব ছেলেরা সমান অংশ পাবে।
11. “এই হল মাবুদের উদ্দেশে আনা যোগাযোগ-কোরবানীর নিয়ম।
12. যদি এই যোগাযোগ-কোরবানী কেউ মাবুদকে কৃতজ্ঞতা জানাবার জন্য করতে চায় তবে এই কৃতজ্ঞতার কোরবানীর সংগে থাকবে তেলের ময়ান দেওয়া খামিহীন পিঠা, তেল লাগানো খামিহীন চাপাটি এবং তেলের ময়ান দেওয়া ভাল করে ঠাসা মিহি ময়দার পিঠা।