4. মাবুদের যে সব নির্দিষ্ট করা ঈদ, অর্থাৎ যে সব পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল তোমরা সেগুলোর নির্দিষ্ট দিনে ঘোষণা করবে তা এই:
5. বছরের প্রথম মাসের চৌদ্দ তারিখের সন্ধ্যাবেলায় মাবুদের উদ্দেশে উদ্ধার-ঈদ শুরু হবে।
6. সেই মাসেরই পনেরো তারিখে মাবুদের উদ্দেশে খামিহীন রুটির ঈদ শুরু হবে। সাত দিন পর্যন্ত তোমাদের খামিহীন রুটি খেতে হবে।
7. এই সাত দিনের প্রথম দিনে পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে এবং সেই দিন তোমাদের কোন পরিশ্রমের কাজ করা চলবে না।
8. এই সাত দিনের প্রত্যেক দিন মাবুদের উদ্দেশে তোমাদের একটা করে আগুনে দেওয়া-কোরবানী দিতে হবে। সপ্তম দিনে তোমাদের পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে এবং সেই দিন তোমরা কোন পরিশ্রমের কাজ করতে পারবে না।
33-34. এর পর মাবুদ মূসাকে বনি-ইসরাইলদের বলতে বললেন, “সপ্তম মাসের পনেরো দিনের দিন মাবুদের উদ্দেশে কুঁড়ে-ঘরের ঈদ শুরু হবে, আর এই ঈদ সাত দিন ধরে চলবে।
35. এই সাত দিনের প্রথম দিনে তোমাদের পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে। সেই দিন তোমাদের কোন পরিশ্রমের কাজ করা চলবে না।
36. এই সাত দিনের প্রত্যেক দিন মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানী দিতে হবে। তারপর অষ্টম দিনেও তোমাদের পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে এবং মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানী দিতে হবে। এটা শেষ দিনের বিশেষ মাহ্ফিল; সেই দিন তোমাদের কোন পরিশ্রমের কাজ করা চলবে না।
37. “এই ঈদগুলো সবই মাবুদ ঠিক করে দিয়েছেন। তোমরা যাতে এই সময় আগুনে দেওয়া-কোরবানী দিতে পার সেইজন্য তোমাদের পবিত্র মিলন-মাহ্ফিল হবে। যে সব কোরবানী তোমাদের করতে হবে তা হল পোড়ানো-কোরবানী, শস্য-কোরবানী, পশু-কোরবানী এবং ঢালন-কোরবানী। এই সব কোরবানী নির্দিষ্ট করা দিনে তোমাদের করতে হবে।
38. যে কোরবানীগুলোর কথা আগেই বলা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে এই কোরবানীগুলো ধরা হবে না। সেগুলো হল, মাবুদের বিশ্রামবারের কোরবানী, মাবুদকে দেওয়া অন্যান্য সমস্ত দান, মানত এবং নিজের ইচ্ছায় করা কোরবানী।