2. “তুমি হারুন ও তার ছেলেদের বল, আমার উদ্দেশে বনি-ইসরাইলদের কোরবানী-দেওয়া পবিত্র জিনিস তাদের সম্মানের চোখে দেখতে হবে। তা না করলে তারা আমার পবিত্র নামের পবিত্রতা নষ্ট করবে। আমি মাবুদ।
3. তুমি তাদের বলবে তাদের বংশধরদের মধ্যে যদি কেউ নাপাক অবস্থায় মাবুদের উদ্দেশে কোরবানী দেওয়া কোন পবিত্র জিনিসের কাছে আসে তবে তাকে আমার সামনে থেকে মুছে ফেলতে হবে। আমি মাবুদ।
7. সূর্য ডুববার পর যখন সে পাক-সাফ হবে তখন সে তা খেতে পারবে, কারণ ওগুলোই তার খাবার।
8. সে কোন মরা পশু কিংবা বুনো জন্তুতে ছিঁড়ে ফেলা পশুর গোশ্ত খেয়ে নিজেকে নাপাক করতে পারবে না। আমি মাবুদ।
9. “আমি ইমামদের যে সব নির্দেশ দিয়েছি তা তাদের পালন করতে হবে। তা না করলে তারা দোষী হবে এবং নাপাক হওয়ার দরুন তারা মারা যাবে। আমি মাবুদই তাদের পাক-পবিত্র করেছি।
15-16. মাবুদের উদ্দেশে বনি-ইসরাইলদের কোরবানী দেওয়া পবিত্র জিনিস অন্যদের খেতে দিয়ে ইমামেরা যেন তার পবিত্রতা নষ্ট না করে আর এইভাবে তাদের দোষী করে ক্ষতিপূরণ দেবার দায়ে না ফেলে। আমি মাবুদই তাদের পাক-পবিত্র করেছি।”
17. এর পর মাবুদ মূসাকে বললেন,
18. “তুমি হারুন ও তার ছেলেদের এবং সমস্ত বনি-ইসরাইলদের বল, কোন ইসরাইলীয় কিংবা তাদের মধ্যে বাস করা অন্য জাতির কোন লোক যদি মানত পূরণের জন্য কিংবা নিজের ইচ্ছায় করা কোরবানী হিসাবে মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানীর কোন দান নিয়ে আসে,
19. তবে সেটা হতে হবে একটা নিখুঁত ষাঁড়, ভেড়া কিংবা ছাগল। তা না হলে সেই কোরবানীতে তিনি তার উপর সন্তুষ্ট হবেন না।
20. খুঁত রয়েছে এমন কিছু যেন সে না আনে, কারণ তাতে তার কোন উপকার হবে না।
21. যদি কেউ মানত পূরণের জন্য কিংবা নিজের ইচ্ছায় করা কোরবানী হিসাবে মাবুদের কাছে যোগাযোগ-কোরবানী দিতে চায় এবং তার জন্য গরু, ভেড়া বা ছাগল নিয়ে আসে তবে সেটা হতে হবে নিখুঁত। তার দেহে কোন খুঁত থাকলে সেটা কোরবানী হিসাবে গ্রহণযোগ্য হবে না।
22. মাবুদের উদ্দেশে কোরবানীর জন্য কেউ যেন এমন কোন পশু না আনে যার চোখ অন্ধ কিংবা যার হাড় ভেংগে গেছে কিংবা যার দেহের কোন অংশ কাটা বা কেটে ফেলা হয়েছে কিংবা যার দেহে পুঁজ-পড়া ঘা কিংবা চুলকানি রোগ কিংবা খোস-পাঁচড়া রয়েছে। মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানী হিসাবে এগুলোর কোনটাই যেন কোরবানগাহের উপর তোলা না হয়।