1. এর পর মাবুদ মূসাকে বললেন, “তুমি ইমামদের, অর্থাৎ হারুনের ছেলেদের বল যে, তাদের আত্মীয়দের মধ্যে কেউ মারা গেলে তার দরুন কোন ইমামের নিজেকে নাপাক করা চলবে না।
2. তবে মা-বাবা, ছেলে-মেয়ে, ভাই- এই রকম কাছে সম্বন্ধের লোকদের জন্য তার নিজেকে নাপাক করা চলবে।
3. তা ছাড়া বিয়ে হয় নি বলে যে বোন তার সংসারে আছে তার জন্যও তার নিজেকে নাপাক করা চলবে।
4. স্ত্রীর দিক থেকে যারা আত্মীয় তাদের জন্য নিজেকে নাপাক করে পাক-পবিত্র অবস্থা থেকে সাধারণ অবস্থায় তার নেমে আসা চলবে না।
5. “ইমামদের মাথা কামানো, দাড়ির আগা ছাঁটা কিংবা শরীরের কোন জায়গা ক্ষত করা চলবে না।
6. তা করে তারা তাদের আল্লাহ্র নামের পবিত্রতা নষ্ট করতে পারবে না। তারা যেন পাক-পবিত্র হয়ে থাকে। ইমামেরাই মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানী দেয়, আর সেইজন্যই তাদের পাক-পবিত্র হয়ে থাকতে হবে। এই কোরবানীর জিনিসই হল তাদের আল্লাহ্র উদ্দেশে কোরবানী দেওয়া খাবার।
7. বেশ্যা, পতিতা বা স্বামীর তালাক দেওয়া কোন স্ত্রীলোককে তাদের বিয়ে করা চলবে না। যিনি তাদের আল্লাহ্ তাঁর উদ্দেশ্যে তারা পাক-পবিত্র।
11-12. মৃতদেহ রয়েছে এমন কোন জায়গায় তার যাওয়া চলবে না। কোন মৃত লোকের দরুন, এমন কি, মা-বাবার মৃত্যুর দরুনও তার নিজেকে নাপাক করা চলবে না কিংবা তার আল্লাহ্র পবিত্র তাম্বু ফেলে আর কোথাও যাওয়া চলবে না বা তার পবিত্রতা নষ্ট করা চলবে না, কারণ তার আল্লাহ্র অভিষেক-তেল দিয়ে তাকে পাক-পবিত্র করা হয়েছে। আমি মাবুদ।
18-20. অন্ধ, খোঁড়া, বোঁচা নাক, শরীরের কোন অংশ অস্বাভাবিক ভাবে লম্বা, হাত-পা ভাংগা, পিঠে কুঁজ আছে, অস্বাভাবিক রকমের বেটে, চোখ খারাপ, চুলকানি রোগ কিংবা খোস-পাঁচড়া রয়েছে, অণ্ডকোষ নষ্ট হয়েছে- এমন কোন লোক, অর্থাৎ খুঁতসুদ্ধ কোন লোক কোরবানগাহের কাছে যেতে পারবে না।