5. তারপর মাবুদের সামনে সে সেই ষাঁড়টা জবাই করবে আর হারুনের যে ছেলেরা ইমাম তারা তার রক্ত নিয়ে মিলন-তাম্বুর দরজার সামনে রাখা কোরবানগাহ্টার চারপাশের গায়ে ছিটিয়ে দেবে।
6. কোরবানীদাতা ঐ পোড়ানো-কোরবানীর ষাঁড়টার চামড়া ছাড়িয়ে নিয়ে তার গোশ্ত টুকরা টুকরা করে কাটবে।
7. ইমাম হারুনের ছেলেরা সেই কোরবানগাহের উপরে আগুন জ্বালিয়ে তার উপর কাঠ সাজাবে।
8. তারপর তারা কোরবানগাহের উপরকার জ্বলন্ত কাঠের উপরে সেই ষাঁড়ের মাথা, চর্বি ও গোশ্তের টুকরাগুলো সাজাবে।
9. কোরবানীদাতা সেটার পা এবং পেটের ভিতরের সমস্ত অংশ পানিতে ধুয়ে দেবে এবং ইমাম সেগুলো সুদ্ধ গোটা ষাঁড়টাই কোরবানগাহের উপরে পুড়িয়ে ফেলবে। এটা পোড়ানো-কোরবানী, আগুনে দেওয়া-কোরবানীর মধ্যে একটা, যার খোশবুতে মাবুদ খুশী হন।
10. “যদি ভেড়া বা ছাগল দিয়ে এই পোড়ানো-কোরবানী দেওয়া হয় তবে সেটা হতে হবে একটা নিখুঁত পুরুষ ভেড়া বা ছাগল।