2. প্রধান ইমামেরা ও আলেমেরা ঈসাকে গোপনে হত্যা করবার উপায় খুঁজছিলেন, কারণ তাঁরা লোকদের ভয় করতেন।
3. এই সময় এহুদা, যাকে ইষ্কারিয়োৎ বলা হত, তার ভিতরে শয়তান ঢুকল। এই এহুদা ছিল ঈসার বারোজন সাহাবীদের মধ্যে একজন।
4. কেমন করে ঈসাকে প্রধান ইমামদের ও বায়তুল-মোকাদ্দসের কর্মচারীদের হাতে ধরিয়ে দেবে এই বিষয়ে সে গিয়ে তাঁদের সংগে পরামর্শ করল।
5. এতে তাঁরা খুব খুশী হয়ে এহুদাকে টাকা দিতে স্বীকার করলেন।
6. তখন এহুদা রাজী হয়ে উপযুক্ত সুযোগ খুঁজতে লাগল যাতে লোকদের অনুপস্থিতিতে ঈসাকে ধরিয়ে দিতে পারে।
9. তাঁরা ঈসাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি কোথায় এই মেজবানী আমাদের প্রস্তুত করতে বলেন?”
12. তখন সে তোমাদের উপরতলার একটা সাজানো বড় ঘর দেখিয়ে দেবে; সেখানেই সব কিছু প্রস্তুত কোরো।”
13. ঈসা তাঁদের যেমন বলেছিলেন, তাঁরা গিয়ে সব কিছু সেই রকমই দেখতে পেলেন এবং উদ্ধার-ঈদের মেজবানী প্রস্তুত করলেন।
14. তারপর সময় মত ঈসা সাহাবীদের সংগে খেতে বসলেন।
15. তিনি তাঁদের বললেন, “আমি কষ্টভোগ করবার আগে তোমাদের সংগে উদ্ধার-ঈদের এই মেজবানী খাবার আমার খুবই ইচ্ছা ছিল।
16. আমি তোমাদের বলছি, আল্লাহ্র রাজ্যে এর উদ্দেশ্য পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত আমি আর কখনও এই মেজবানী খাব না।”