27. শেষে সেই স্ত্রীলোকটিও মারা গেল।
28. তাহলে মৃতেরা যখন জীবিত হয়ে উঠবে তখন ঐ সাত ভাইয়ের মধ্যে এই স্ত্রীলোকটি কার স্ত্রী হবে? তারা সবাই তো তাকে বিয়ে করেছিল।”
29. ঈসা তাঁদের বললেন, “আপনারা ভুল করছেন, কারণ আপনারা পাক-কিতাবও জানেন না, আল্লাহ্র শক্তির বিষয়েও জানেন না।
30. মৃতেরা জীবিত হয়ে উঠবার পরে বিয়ে করবে না এবং তাদের বিয়ে দেওয়াও হবে না; তারা ফেরেশতাদের মত হবে।
31. মৃতদের জীবিত হয়ে উঠবার বিষয়ে আল্লাহ্ যে কথা আপনাদের বলেছেন সেই কথা কি আপনারা পাক-কিতাবে পড়েন নি?
32. তাতে লেখা আছে, ‘আমি ইব্রাহিমের আল্লাহ্, ইসহাকের আল্লাহ্ এবং ইয়াকুবের আল্লাহ্।’ কিন্তু আল্লাহ্ তো মৃতদের আল্লাহ্ নন, তিনি জীবিতদেরই আল্লাহ্।”
33. এই কথা শুনে লোকেরা তাঁর শিক্ষায় আশ্চর্য হল।
34. ঈসা সদ্দূকীদের মুখ বন্ধ করে দিয়েছেন শুনে ফরীশীরা একত্র হলেন।
35. তাঁদের মধ্যে একজন আলেম ঈসাকে পরীক্ষা করবার জন্য জিজ্ঞাসা করলেন,
36. “হুজুর, তৌরাত শরীফের মধ্যে সবচেয়ে বড় হুকুম কোন্টা?”
37-38. ঈসা তাঁকে বললেন, “সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে দরকারী হুকুম হল, ‘তোমরা প্রত্যেকে তোমাদের সমস্ত দিল, সমস্ত প্রাণ ও সমস্ত মন দিয়ে তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্কে মহব্বত করবে।’