18. ইয়ারুদের একশো বাষট্টি বছর বয়সে তাঁর ছেলে ইনোকের জন্ম হল।
19. ইনোকের জন্মের পর ইয়ারুদ আরও আটশো বছর বেঁচে ছিলেন। এর মধ্যে তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হয়েছিল।
20. মোট ন’শো বাষট্টি বছর বেঁচে থাকবার পর ইয়ারুদ ইন্তেকাল করলেন।
21. ইনোকের পঁয়ষট্টি বছর বয়সে তাঁর ছেলে মুতাওশালেহের জন্ম হল।
22. মুতাওশালেহের জন্মের পর তিনশো বছর পর্যন্ত আল্লাহ্র সংগে ইনোকের যোগাযোগ-সম্বন্ধ ছিল। এর মধ্যে তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হয়েছিল।
23. ইনোক মোট তিনশো পঁয়ষট্টি বছর এই দুনিয়াতে ছিলেন।
24. তারপর তাঁকে আর দেখা গেল না। আল্লাহ্র সংগে তাঁর যোগাযোগ-সম্বন্ধ ছিল বলে আল্লাহ্ তাঁকে নিজের কাছেই নিয়ে গিয়েছিলেন।
25. মুতাওশালেহের একশো সাতাশি বছর বয়সে তাঁর ছেলে লামাকের জন্ম হল।
26. লামাকের জন্মের পর মুতাওশালেহ আরও সাতশো বিরাশি বছর বেঁচে ছিলেন। এর মধ্যে তাঁর আরও ছেলেমেয়ের জন্ম হয়েছিল।
27. মোট ন’শো উনসত্তর বছর বেঁচে থাকবার পর মুতাওশালেহ ইন্তেকাল করলেন।