12. “আমাদের অধিকার করা জায়গা থেকে আমি তখন অর্ণোন নদীর কাছে অরোয়ের শহরের বাইরে উত্তর দিকের এলাকাটা এবং গিলিয়দের পাহাড়ী এলাকার অর্ধেক ও সেখানকার সব গ্রাম ও শহর রূবেণ ও গাদ-গোষ্ঠীর লোকদের দিলাম।
13. গিলিয়দ দেশের বাকী অংশ এবং বাদশাহ্ উজের গোটা বাশন রাজ্যটা আমি মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোককে দিলাম।“বাশনের মধ্যেকার সমস্ত অর্গোব এলাকাটাকে রফায়ীদের দেশ বলা হত।
14. যায়ীর নামে মানশার এক বংশধর গশূরীয় ও মাখাথীয়দের সীমানা পর্যন্ত গোটা অর্গোব এলাকাটা দখল করে নিজের নাম অনুসারে তার নাম রেখেছিল। তাই এখন বাশনকে হব্বোৎ-যায়ীর বলা হয়ে থাকে।
15. “আমি মাখীরকে গিলিয়দ এলাকাটা দিলাম।
16. কিন্তু গিলিয়দ থেকে অর্ণোন উপত্যকার মাঝখানের সীমারেখাটা পর্যন্ত সমস্ত জায়গা এবং সেখান থেকে অম্মোনীয়দের সীমানা যব্বোক নদী পর্যন্ত আমি রূবেণ ও গাদ-গোষ্ঠীর লোকদের দিলাম।
17. পশ্চিম দিকে তাদের শেষ সীমানা ছিল আরবার জর্ডান নদীর যে অংশটা গালীল সাগর থেকে পিস্গা পাহাড়শ্রেণীর ঢালু অংশের নীচে আরবার সমুদ্র, অর্থাৎ মরু-সাগর পর্যন্ত চলে গেছে সেই অংশটা।
18. “তারপর আমি তাদের বললাম, ‘তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্ এই জায়গাটা তোমাদের দখল করবার জন্য দিয়েছেন। কিন্তু তোমাদের মধ্যে যাদের গায়ে জোর আছে সেই সব লোকদের যুদ্ধের জন্য তৈরী হয়ে ইসরাইলীয় ভাইদের আগে আগে নদী পার হয়ে যেতে হবে।
19. তবে তোমাদের যে সব গ্রাম ও শহর দেওয়া হল সেখানে তোমাদের স্ত্রী, ছেলেমেয়ে আর পশুপাল রেখে যেতে পারবে। আমি জানি তোমাদের পশু অনেক।