7. সেখানে তোমরা যোগাযোগ-কোরবানী দেবে ও সেই কোরবানীর জিনিস খেয়ে তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্র সামনে আনন্দ করবে।
8. যে পাথরগুলো তোমরা খাড়া করে নেবে তার উপর এই শরীয়তের সব কথাগুলো খুব স্পষ্ট করে লিখবে।”
9. এর পর মূসা লেবীয় ইমামদের নিয়ে সমস্ত বনি-ইসরাইলদের বললেন, “হে বনি-ইসরাইলরা, তোমরা চুপ করে শোন। আজ তোমরা তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্র নিজের বান্দা হয়েছ।
10. তোমরা তাঁর বাধ্য হয়ে চলবে। আজ আমি যে সব হুকুম ও নিয়ম তোমাদের দিচ্ছি তা তোমরা পালন করে চলবে।”
11. ঐ দিনই মূসা লোকদের এই হুকুম দিলেন,
12. “তোমরা জর্ডান নদী পার হয়ে যাবার পর যখন মাবুদের দোয়া উচ্চারণ করা হবে তখন শিমিয়োন, লেবি, এহুদা, ইষাখর, ইউসুফ ও বিন্যামীন-গোষ্ঠীর লোকেরা গরিষীম পাহাড়ের উপরে থাকবে।
13. আর যখন তাঁর বদদোয়া উচ্চারণ করা হবে তখন রূবেণ, গাদ, আশের, সবূলূন, দান ও নপ্তালি-গোষ্ঠীর লোকেরা এবল পাহাড়ের উপরে থাকবে।
14. “লেবীয়রা তখন সমস্ত বনি-ইসরাইলদের সামনে চিৎকার করে এই কথা বলবে:
15. ‘সেই লোক বদদোয়াপ্রাপ্ত, যে ছাঁচে ফেলে কিংবা কাঠ বা পাথর খোদাই করে কোন মূর্তি তৈরী করে এবং পূজার জন্য তা গোপন জায়গায় স্থাপন করে। এই সব মূর্তি মাবুদের ঘৃণার জিনিস, কারিগরের হাতের কাজ মাত্র।’ তখন সবাই বলবে, ‘আমিন।’
16. ‘সেই লোক বদদোয়াপ্রাপ্ত, যে মা কিংবা বাবাকে অসম্মান করে।’ তখন সকলে বলবে, ‘আমিন।’
17. ‘সেই লোক বদদোয়াপ্রাপ্ত, যে অন্য লোকের জমির সীমানা-চিহ্ন সরিয়ে দেয়।’ তখন সকলে বলবে, ‘আমিন।’