20. ঐ দেশটাকে রফায়ীদের দেশ বলেও মনে করা হত, কারণ সেখানে তারা আগে বাস করত; অম্মোনীয়রা তাদের সম্সুম্মীয় জাতির লোক বলত।
21. রফায়ীয়রা শক্তিশালী এবং সংখ্যায় অনেক ছিল। তারা ছিল অনাকীয়দের মত লম্বা। মাবুদ অম্মোনীয়দের দিয়ে তাদের ধ্বংস করে ফেলেছিলেন; অম্মোনীয়রা রফায়ীয়দের তাড়িয়ে দিয়ে তাদের জায়গায় বাস করছিল।
22. মাবুদ ইসের বংশধরদের ব্যাপারেও সেই একই কাজ করেছিলেন। তিনি তাদের দিয়ে হোরীয়দের ধ্বংস করেছিলেন। তারা হোরীয়দের তাড়িয়ে দিয়ে তাদের জায়গা সেয়ীরে আজও বাস করছে।
23. ক্রীট থেকে ক্রীটীয়রা এসে অব্বীয়দের ধ্বংস করে দিয়ে তাদের জায়গায় বাস করছিল। অব্বীয়রা তখন গাজা পর্যন্ত সমস্ত গ্রামে বাস করত।
24. “তারপর মাবুদ বলেছিলেন, ‘তোমরা বের হয়ে পড় এবং অর্ণোন নদী পার হয়ে যাও। দেখ, আমি হিষ্বোনের আমোরীয় বাদশাহ্ সীহোন ও তার দেশ তোমাদের হাতে দিয়ে দিয়েছি। তোমরা তার দেশটা দখল করতে শুরু করে তাকে যুদ্ধে নামতে বাধ্য কর।
25. আজ থেকে আমি দুনিয়ার সমস্ত জাতির মধ্যে তোমাদের সম্বন্ধে একটা ভয়ের ভাব ও কাঁপুনি ধরাতে শুরু করব। তারা তোমাদের কথা শুনলে কাঁপতে থাকবে এবং তোমাদের দরুন তাদের মনে ভীষণ দুশ্চিন্তা জাগবে।’
26. “এর পর আমি শান্তি বজায় রাখবার উদ্দেশ্যে কদেমোৎ মরুভূমি থেকে হিষ্বোনের বাদশাহ্ সীহোনের কাছে বলে পাঠালাম,