4. এই সাত দিন সারা দেশে তোমাদের মধ্যে যেন খামি দেওয়া কোন কিছু পাওয়া না যায়। ঈদের প্রথম দিনের সন্ধ্যাবেলায় তোমরা যে গোশ্ত কোরবানী দেবে তা যেন সকাল পর্যন্ত পড়ে না থাকে।
5. “তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্র দেওয়া আর কোন শহরে তোমরা উদ্ধার-ঈদের পশু-কোরবানী দেবে না;
6. যে জায়গাটা তিনি নিজেকে প্রকাশ করবার জন্য তাঁর বাসস্থান হিসাবে বেছে নেবেন কেবল সেখানেই তা কোরবানী দেবে। যেদিন তোমরা মিসর দেশ থেকে বের হয়ে এসেছ প্রত্যেক বছরের সেই দিনে সূর্য ডুববার সময় সন্ধ্যাবেলায় উদ্ধার-ঈদের পশু-কোরবানী দেবে।
7. তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্ যে জায়গাটা বেছে নেবেন সেখানেই তোমরা সেই গোশ্ত রান্না করে খাবে। তার পরের দিন সকালে তোমরা তোমাদের ঘরে ফিরে যাবে।
8. ছয় দিন ধরে তোমরা খামিহীন রুটি খাবে আর সাত দিনের দিন তোমরা তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্র উদ্দেশে শেষ দিনের মিলন-মাহ্ফিলের আয়োজন করবে এবং সেই দিন কোন কাজ করবে না।
9. “মাঠের ফসল কাটা শুরু করা থেকে তোমরা গুণে সাতটা সপ্তা বাদ দেবে।
10. তারপর তোমাদের নিজের ইচ্ছায় করা কোরবানী দিয়ে তোমরা তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্র উদ্দেশে সাত সপ্তাহের ঈদ পালন করবে। তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্ তোমাদের যে পরিমাণে দোয়া করেছেন তা বুঝে তোমরা এই কোরবানীর জিনিস দেবে।
11. তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্ নিজেকে প্রকাশ করবার জন্য তাঁর বাসস্থান হিসাবে যে জায়গাটা বেছে নেবেন সেখানে তাঁর সামনে তোমরা, তোমাদের ছেলেমেয়েরা, তোমাদের গোলাম ও বাঁদীরা এবং তোমাদের মধ্যে বাস করা লেবীয়রা, বিদেশী বাসিন্দারা, এতিম ছেলেমেয়েরা আর বিধবারা- তোমরা সবাই আনন্দ করবে।
12. মিসর দেশে তোমরাও যে গোলাম ছিলে সেই কথাটা মনে রেখে তোমরা এই সব নিয়ম যত্নের সংগে পালন করবে।
13. “তোমাদের খামার এবং আংগুর মাড়াই করবার জায়গা থেকে সব কিছু তুলে রাখবার পরে সাত দিন তোমরা কুঁড়ে-ঘরের ঈদ পালন করবে।