38. তোমার এই গোলামের কাছে তুমি যে ওয়াদা করেছতা তুমি পূর্ণ কর,যাতে আমি তোমাকে ভয় করতে পারি।
39. আমার অপমান তুমি দূর কর যার বিষয়ে আমি ভয় পাই;সত্যিই তোমার শরীয়ত ভাল বয়ে আনে।
40. তোমার নিয়ম-কানুনের প্রতি আমার আগ্রহ রয়েছে;তুমি ন্যায়বান বলে আমাকে নতুন শক্তি দাও।
41. হে মাবুদ, তোমার অটল মহব্বত আমাকে দেখাও;তোমার ওয়াদা অনুসারে তুমি আমাকে উদ্ধার কর।
42. তাহলে যারা আমাকে ঠাট্টা করে তাদের আমি জবাব দিতে পারব,কারণ আমি তোমার কালামের উপর ভরসা করি।
43. তোমার সত্যের কালাম তুমি আমার মুখ থেকেএকেবারে কেড়ে নিয়ো না,কারণ তোমার শরীয়তের উপরেইআমি আশা করে রয়েছি।
44. আমি সব সময় তোমার নির্দেশ পালন করব,চিরকাল তা করব।
45. আমি বিনা বাধায় জীবন কাটাব,কারণ তোমার নিয়ম-কানুনের দিকে আমি মনোযোগ দিয়েছি।
46. তুমি যে সব কথা বলেছ তা আমি বাদশাহ্দের সামনে বলব;আমি লজ্জিত হব না।
47. তোমার সব হুকুম পালন করার মধ্যে আমি আনন্দ পাই,কারণ আমি সেগুলো ভালবাসি।
48. তোমার সব হুকুমের প্রতি আমার গভীর আগ্রহ আছে,কারণ আমি সেগুলো ভালবাসি;তোমার নিয়ম আমি ধ্যান করি।
49. তোমার এই গোলামের কাছে তুমি যে ওয়াদা করেছতা মনে করে দেখ;তার দ্বারাই তো তুমি আমাকে আশা দিয়েছিলে।
50. তোমার কালাম যে আমাকে নতুন শক্তি দেয়,কষ্টভোগের সময় এটাই আমার সান্ত্বনা।
51. অহংকারীরা আমাকে খুব ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে,কিন্তু আমি তোমার নির্দেশ থেকে একটুও সরে যাই নি।
52. হে মাবুদ, অনেক কাল আগে দেওয়াতোমার শরীয়তের কথা আমি মনে করিআর নিজেকে সান্ত্বনা দিই।
53. দুষ্ট লোকদের দুষ্টতা দেখে ভীষণ রাগ আমাকে পেয়ে বসেছে;তারা তো তোমার নির্দেশ ত্যাগ করেছে।
54. আমি যতদিন এই দুনিয়ার বাসিন্দা হয়ে আছিততদিন তোমার নিয়মগুলোই হবে আমার কাওয়ালীর বিষয়।
55. হে মাবুদ, আমি তোমার নির্দেশ মেনে চলি,আর রাতে তোমার কথা মনে করি।এটাই আমার অভ্যাস যে,
56. আমি তোমার নিয়ম-কানুন মেনে চলি।
57. হে মাবুদ, তুমি আমার সম্পত্তি;আমি তোমার কথা মেনে চলার জন্য ওয়াদা করেছি।